কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] ইউএনবির প্রতিবেদনে সম্প্রতি এক গবেষণার বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, হটস্পটগুলোর মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব চীন, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর অঞ্চল, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও গুজরাট, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা, ভার্জিনিয়া এবং মেরিল্যান্ড, উত্তর-পশ্চিম ইউরোপসহ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চল এবং উত্তর জার্মানি রয়েছে।
[৩] উপকূলে বসবাসকারী বিশ্বের ২৫০ মিলিয়ন মানুষ অদূর ভবিষ্যতে বন্যার মুখোমুখি হবে।
[৪] মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী ইয়ান ইয়ং বলেন, ‘এটি নীতিগত দৃষ্টিকোণ থেকে করা একটি গবেষণা। বিশ্বব্যাপী এবং স্থানীয় সরকার পর্যায়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য উপকূলের জীবন ও অবকাঠামোগত সুরক্ষার জন্য আরও বন্যা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় নজর দিতে হবে।
[৫] আগামী ৮০ বছরে বন্যার পরিমাণ প্রায় ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে এবং এর ফলে লাখ লাখ উপকূলবাসী বিপদের সম্মুখীন হবে।
[৬] বেশি পরিমাণে জীবাশ্ম জ্বালানি জ্বালাতে থাকে এবং প্রাকৃতিক বন ধ্বংস করে তাহলে বিশ্বের আরও কমপক্ষে সাত কোটি ৭০ লাখ মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
[৭] সায়েন্টিফিক রিপোর্টস জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষায় বলছে, আগামী দিনগুলোতে বন্যায় যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হবে তা বিশ্বব্যাপী মোট দেশজ উৎপাদনের ২০ শতাংশ হতে পারে।
[৮] চরম বন্যার সংস্পর্শে থাকা জমির পরিমাণ ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৮ লাখ বর্গকিলোমিটার বা ৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে বিশ্বের ২৫২ মিলিয়ন মানুষ হুমকিতে পড়বে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :