শিরোনাম
◈ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ক্লাব নিয়ে ঢাকায় হবে সুপার কাপ ফুটবল  ◈ ‌ক্রিশ্চিয়া‌নো রোনালদোর কাছে সৌদি আর‌বের চেয়ে স্পেনে গোল করা সহজ ◈ কয়েকশ কারখানা বন্ধ ও লাখো শ্রমিক বেকার, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের ◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও)

প্রকাশিত : ০৭ আগস্ট, ২০২০, ১১:৩৫ দুপুর
আপডেট : ০৭ আগস্ট, ২০২০, ১১:৩৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] লিবিয়ায় মানবপাচারের মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২

মিনহাজুল আবেদীন : [২] রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে এ চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের একটি টিম। বাংলানিউজ

[৩] গ্রেফতারকৃতরা হলেন মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা মো. মনির হাওলাদার ওরফে মনির হোসেন (২৬) ও এবং তার সহযোগী মো. সেলিম ওরফে সেলিম শিকদার (৩৫)। বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার মশিউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জাগোনিউজ

[৪] তিনি বলেন, ৬ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় মানবপাচার প্রতিরোধ ও সন্ত্রাস বিরোধী আইনে ২৭ জনের নামে একটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার এজাহারভুক্ত ১ নম্বর আসমি ছিলেন মো. সেলিম শিকদার এবং ২ নম্বরে মো. মনির হাওলাদারের নাম রয়েছে। গ্রেফতার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত দুইজনের ৭ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।

[৫] গোয়েন্দা পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, চক্রের মুলহোতা সেলিম ও তার সহযোগী মনির শরিয়তপুর, মাদারীপুর, ফেনী, টাঙ্গাইলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় থাকা সহজ-সরল মানুষদের টার্গেট করতো। এরপর বেশি বেতনের চাকরির লোভ দেখিয়ে লিবিয়ায় যেতে উৎসাহ যোগাতো। পাসপোর্ট ও ছবিসহ আগ্রহীদের ঢাকা থাকা চক্রের অন্য সদস্য শরীফ ও কবিরের কাছে পাঠিয়ে দিত। অবৈধ পথে পাচার করা মানুষের স্বজনদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে তারা দুইজন টাকা সংগ্রহ করতো। এই টাকার একটি অংশ বাংলাদেশে অবস্থানরত মনিরের স্ত্রী শ্বশুর কিংবা বাবার কাছে দিতো। আরও একটি অংশ চক্রের দালাল শরীফ ও কবিরের কাছে পাঠাতো। আর এই কাজের জন্য সেলিম সবার কাছ থেকেই কমিশন নিতো। বাংলাট্রিবিউন

[৬] তিনি আরও বলেন, গ্রেফতার আসামি মনির হাওলাদার ৭ম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করলেও সে অনেক চতুর প্রকৃতির। অল্প সময়ের মধ্যেই সে লিবিয়ার সেনাবাহিনী ও লোকাল পুলিশের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ গড়ে তোলে। এই যোগাযোগের মাধ্যমেই মনির লিবিয়ার বেনগাজির মাঝুরী, ত্রিপোলীর সুলেমান এবং জোয়ারার গেইমিং ক্যাম্প পরিচালনা করে আসছিল। প্রিয়.কম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়