ইয়াসিন আরাফাত : [২] দেশটির আনসান শহরের ওই বাসিন্দা ঠিক কত টাকা মেশিনে দিয়েছিলেন সেটি জানা যায়নি। তবে ব্যাংক থেকে বলা হয়েছে, ভালোই ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ব্যাংকটি জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি ১৯ হাজার ৩২০ ডলার তুলেছিলেন। আরেক ব্যক্তি কিছুদিন আগে ব্যাংক নোট তুলে ওভেনে রাখেন!
[৩] কোরিয়ান ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, নষ্ট নোট পাল্টে আনা যায়, তবে বিনিময়মূল্য দিতে হয়।
[৪] হাফপোস্টের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, এসব ঘটনার পর দক্ষিণ কোরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্রাহকদের সতর্ক করে বলেছে, এভাবে মুদ্রা জীবাণুমুক্ত করা যায় না। তবে নোটের মাধ্যমে অবশ্য ভাইরাস ছড়াতে পারে। এ জন্য গোনার সময় হাত দিয়ে মুখের লালা নেয়া যাবে না। ব্যাংক নোট বা টাকা নাড়াচাড়ার পরপরই সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে।
[৫] যারা অত্যধিক মুদ্রা নাড়াচাড়া করেন, যেমন ব্যাংক কর্মী বা মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীরা, তাদেরকে অবশ্যই অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। তারা গ্লাভস পরে নিতে পারেন। সতর্কতা হিসেবে হ্যান্ড স্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে পারেন। নোট ধরা বা ব্যবহারের পর পরই চোখ, নাক বা মুখে হাত দেয়া যাবে না।