শাহানুজ্জামান টিটু : [২] বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, তিনি বেঁচে নেই। কিন্তু তার চিন্তা, বিশ্বাস ও কাজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রামে আমাদেরকে আরও শক্তিশালী করবে, সাহস যোগাবে।
[৩] মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, উদার গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে তিনি আমাদের পথ দেখাবেন। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানুষ তার কাছে ঋণী থাকবে।
[৪] স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, তার রাষ্ট্রচিন্তা ছিলো, দেশ, সমাজ, জাতি, রাজনীতি, গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। এর সমন্বয়ই তার চিন্তা-চেতনা। এগুলোকে সমন্বয় করে তিনি তার বইগুলো রচনা করেছেন, পত্র-পত্রিকায় অসংখ্য প্রবন্ধ লিখেছেন।
[৫] স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী ও বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অধ্যাপক এমাজউদ্দীনের অংশ নেয়ার কথা স্মরণ করে তার নামে একটি ‘জাতীয় স্মৃতি পরিষদ’ গঠন এবং তার লেখা গ্রস্থসমূহে জাতীয়তাবাদী দলের অনুসারীদের কাছে ছড়িয়ে দেয়ার প্রস্তাব করেন ড. মোশাররফ।
[৬] স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, এমাজউদ্দীন আহমেদ একজন নিবেদিত জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিজীবী ছিলেন। বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবীর অভাব নেই। কিন্তু তার মতো উঁচু মানের বুদ্ধিজীবী এখন খুব বিরল, নাই বললেই চলে।
[৭] শুক্রবার বিকালে ভার্চুয়াল আলোচনায় প্রয়াত এমাজউদ্দীনের কর্মময় জীবনের নানা দিক নিয়ে বক্তব্য রাখেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য জমিরউদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, আমীর খসরু মাহুমদ চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ মাহবুবউল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, শত নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আবদুল হাই শিকদার। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব