শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৮ জুলাই, ২০২০, ১০:০২ দুপুর
আপডেট : ১৮ জুলাই, ২০২০, ১০:০২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আলী রীয়াজ: এবং গবেষক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ

আলী রীয়াজ: বাংলাদেশে সামরিক শাসন বিষয়ে আমার গবেষণার সূত্রপাত হয়েছিল ১৯৮৮ সালে। সেই বছরই অধ্যাপক আহমদের ‘মিলিটারি রুল অ্যান্ড দ্য মিথ অব ডেমোক্র্যাসি’ বইটি প্রকাশিত হয়। আমার গবেষণায় তার এই বইটির বক্তব্য বিভিন্নভাবে আলোচিত হয়েছে। সেনা শাসনের কারণ হিসেবে যে গবেষণার ধারাটি সেনাবাহিনীর কর্পোরেট স্বার্থকে গুরুত্ব দেন, আমি এমাজউদ্দীন আহমদকে সেই ধারার শক্তিশালী প্রতিনিধি হিসেবেই বিবেচনা করেছি। কিন্তু তিনি এই ধারার মধ্যে ব্যতিক্রম। কেননা তিনি রাজনীতির ‘সিস্টেমিক’ দুর্বলতাকেও সেনা শাসনের একটি কারণ বলে চিহ্নিত করেন। আমার গবেষণায় কাঠামোগত- ঐতিহাসিক (বা স্ট্রাকচারাল- হিস্টরিকাল) দৃষ্টিভঙ্গি অনুসৃত হলেও তার ব্যাখ্যাকে বিবেচনায় নিয়েই এগোতে হয়েছে, তার কাজের সঙ্গে ক্রিটিক্যালি এনগ্যাজেড হয়েই ভিন্ন যুক্তি দাঁড় করাতে হয়েছে। গবেষক হিসেবে এমাজউদ্দীন আহমদের অবদান সেইখানেই। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়