সমীরণ রায় : [২] শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ যুব মৈত্রী আয়োজিত এক মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সরাসরি জনসাধারণের স্বাস্থ্যসেবাখাত দীর্ঘদিন দুর্নীতির ও সিণ্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি পরায়ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীকে করোনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। দুর্নীতিকে সরকার জিরো টলারেন্স বললেও বাস্তবতা হচ্ছে সরকারের চাইতেও তারা শক্তিশালী। রিজেন্ট হাসপাতাল মালিক সাহেদ এখনো গ্রেফতার হয়নি। সাহেদের পিছনে যারা তাকে শক্তি যুগিয়েছে তারাও ধরাছোয়ার বাইরে।
[৩] তারা বলেন, করোনাভাইরাসের উপস্থিতি লক্ষ্য করার পর থেকে মাস্ক ও পিপিই কেলেঙ্কারিসহ সামগ্রিক উদাসীনতায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত তিনি অযোগ্য ও ব্যর্থ। সম্প্রতি সরকার করোনা টেস্টের জন্য সরকারি ও বেসরকারি ল্যাবে টেস্টের ফি নির্ধারণ করেছে, যা জনসাধারণের সঙ্গে তামাসা। করোনা টেস্টের সব প্রকার ফি প্রত্যাহার করতে হবে। স্বাস্থ্যখাতকে জনগণের মৌলিক অধিকার হিসেবে চিহ্নিত করে আমূল পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব