আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] আপাতত দুইদেশের উত্তেজনা কমার কোন সম্ভাবনাই দেখা যাচ্ছে না। বরং যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে দুই পক্ষই। প্যাঙগন লেকে আধিপত্য বিস্তারের জন্য নৌবাহিনীকেও যুক্ত করছে দুই পক্ষই। এনডিটিভি, দ্য ওয়াল, আনন্দবাজার
[৩] প্যাঙগন লেকে ভারতীয় সেনা টহলের জন্য এক ডজন নজরদারি নৌযান পাঠানো হচ্ছে বলে ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর। টহলদারির জন্য চীনের রয়েছে ৯২৮বি ভেসেল। ভারতীয় সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন বাহিনী যৌথভাবে এই নৌযানগুলো পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
[৪] জরুরি ভিত্তিতে সি-৭ হেভি লিফটার উড়োজাহাজে ভেসেলগুলি লেহতে নিয়ে যাওয়া হবে।
[৫] মঙ্গলবারই ভারত ও চীনের কোর কমান্ডার পর্যায়ের তৃতীয় বৈঠক হয়েছে। সেনা সরানো নিয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে। কিন্তু এর বাইরে গালওয়ান উপত্যকা বা প্যাঙগন লেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে চীন সেনা সরাবে, এমন কোনও প্রতিশ্রুতি বা আশ্বাস মেলেনি বলেই ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর।
[৬] এদিকে লাদাখের আকাশে টহল দিতে দেখা গেছে ভারতের সু-৩০ বিমানকে। জানা গেছে, দিল্লি ও হরিয়ানার একাধিক বিমানঘাঁটিকে স্ট্যান্ডবাই থাকতে বলা হয়েচে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে উত্তরাখণ্ডের জলি গ্রান্ট বিমান ঘাঁটিকে। সম্পাদনা: ইকবাল খান