শিমুল মাহমুদ: [২] ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সালাউদ্দিন জানান, কী কী শর্ত পূরণ করলে কিট অনুমোদন দেওয়া যাবে, তা ঠিক করতে বিশেষজ্ঞ কমিটি বৈঠক করে একটা নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
[৩] নীতিমালায় বলা হয়, এসব কিট ‘পয়েন্ট অব কেয়ারে’ ব্যবহার করা যাবে না। র্যাপিড অ্যান্টিবডি কিটের কম্বাইন্ড আইজিএম (ইমিউনোগ্লোবিন এম, যা ইনফেকশনের শুরুতে তৈরি হয়) এবং আইজিজি (ইমিউনোগ্লোবিন জি, ইনফেকশনের বিলম্বিত পর্যায়ে তৈরি হয়) এর ন্যূনতম সেনসিটিভিটি ৯০ শতাংশ ও স্পেসিফিসিটি ৯৫ শতাংশ হতে হবে।
[৪] তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সির ক্ষেত্রে ওষুধ, ইনভেস্টিগেশনাল ড্রাগ, ভ্যাকসিন এবং মেডিকেল ডিভাইস মূল্যায়নের জন্য ১৪ সদস্যের কমিটি করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। গেল ৪ জুন গঠিত এই কমিটির সদস্যসচিব হন মো. সালাউদ্দিন।
[৫] নীতিমালায় আরও বলা হয়, সেরো সার্ভেইল্যান্স এবং কনভালসেন্ট প্লাজমা থেরাপি ও গবেষণার কাজে র্যাপিড টেস্টিং অ্যান্টিবডি কিট ব্যবহার করা যাবে। ‘অপব্যবহার’ রোধে শুধু ল্যাবরেটরিতে এই কিট ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া যাবে।
[৬] কিটের মোড়কে লেখা থাকতে হবে- ‘দিস ইজ নট এ ডায়াগনস্টিক কিট, দিস কিট উইল বি ইউজড অনলি ফর ডিটেক্টিং অ্যান্টিবডি, নট ইন অ্যাকিউট স্টেজ। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব