ইকবাল খান: [২] রোববার এক অনুষ্ঠানে লাদাখে গত ১৫ জুনের সংঘর্ষ নিয়ে এ মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি আরও বলেন, ভারত যেমন বন্ধুত্ব করতে জানে, তেমন শত্রুদের জবাব দিতে জানে। নরেন্দ্র মোদি বলেন, যে হারে ভারতের মানুষ চীনের পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছে, তার প্রভাব সে দেশের অর্থনীতিতেও পড়বে। সূত্র: এনটিভি।
[৩] সাম্প্রতিককালের মধ্যে সবচেয়ে কঠোরভাষায় দেয়া এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, দ্বিপক্ষীয় সব স্বীকৃত বিধিবিধান লংঘন করে চীন এ বছর বার বার ভারতীয় ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশ করেছে। গত মে থেকে চীন এলএসি বরাবর বিপুল সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম মোতায়েন করে রেখেছে।
[৪] চীনে ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম মিশ্রি পিটিআইকে বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায়(এলএসি) যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তা আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ হচ্ছে চীনতে তার নতুন নির্মাণ বন্ধ করা। তিনি বলেন, গালওয়ান উপত্যকার উপর চীনের সার্বভৌমত্বের দাবি মোটেই যুক্তিযুক্ত নয়।
[৫] ভারতের রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতির জন্যে সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা একটি অপরিহার্য শর্ত। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে চিনের সেনাবাহিনীর এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কোনও শর্তই মেনে চলছে না।
আপনার মতামত লিখুন :