ভূঁইয়া আশিক : [২] ডা. লেলিন চৌধুরীর মতে, বিক্ষিপ্তভাবে লকডাউন ঘোষণা করে কোনো লাভ হবে না।
[৩] ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, আমরা এখন পিকে আছি। সংক্রমণ কমতে শুরু করবে। কারণ ইতোমধ্যেই প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হয়ে গেছে। টেস্ট করলে হয়তো বোঝা যেতো, কী পরিমাণ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে।
[৪] সংক্রমণ বাড়ছে না, কমছেও না, প্রায় একটা জায়গা ঘুরাফেরা করছে কেন হচ্ছে এমনটি, বলা মুশকিল। তবে সংক্রমণ না বাড়া শুভ ক্ষণ।
[৫] কিট সংকট মানে সময়মতো অর্ডার দেওয়া হয়নি। হয়তো এতো গুরুত্বও দেয়নি। ফলে সরকারের বদনাম হচ্ছে। অতি দ্রুত কিট সংকট দূর করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। একইসঙ্গে প্রতিদিন টেস্টের পরিমাণ বাড়ানো জরুরি।
[৬] প্রিভেন্টিভ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী বলেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণের গতিধারা বুঝতে হলে যে পরিমাণ টেস্ট করা দরকার, সেটি হচ্ছে না। আমরা যা বলছি তা অনুমান নির্ভর। জনসংখ্যা অনুযায়ী যে পরিমাণ টেস্ট করা দরকার ছিলো, তা হয়নি। ফলে কোনো পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়।
[৭] যেসব জায়গা সংক্রমিত, সেসব এলাকা একসঙ্গে লকডাউন ঘোষণা করা উচিত। কারণ এক এলাকায় সাফল্যে মিললে, লোকজন গিয়ে অন্য জায়গা সংক্রমণ ছড়াবে।
[৮] ঢাকা ও চট্টগ্রামকে পুরোপুরি লকডাউন করে নিবিড় পরীক্ষা অভিযান চালানো দরকার, তা না হলে সমস্যার সমাধান করা যাবে না।
আপনার মতামত লিখুন :