শিমুল মাহমুদ : [২] শনিবার বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল বলেন, ঔষধ প্রশাসন যে গাইডলাইন অনুসরন করছে এ সম্পর্কে কিটের কার্যকারিতা যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান বিএসএমএমইউ অবগত করেনি।
[৩] এদিকে, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সালাহ্ উদ্দিন জানান, এখন আর নতুন করে কাগজপত্র জমা দেওয়ার কিছু নাই। আবার যদি তারা কিটের মান উন্নয়ন করে তাহলে প্রডাক্ট ডেভেলপমেন্ট, ইন্টারনাল ভেরিফিকেশন ও ট্রায়াল করতে হবে। এরপর সন্তুষ্ট হলে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সব মিলিয়ে এটা ৬ মাস এক বছরের প্রক্রিয়া।
[৪] গণস্বাস্থ্যের গবেষক দলের দাবি, সদ্য ঘোষিত মার্কিন এফডিএর নীতিমালা অনুসারে তারা তাদের কিটের কার্যকারিতা প্রমাণে এখন আরও বেশি আশাবাদী। কারণ নিশ্চিতভাবে অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়া মাত্র ৩০টি নমুনার বিপরীতে গণস্বাস্থ্যের কিটের কার্যকারিতা এখন প্রমাণিত হলেই চলবে। আর নিশ্চিত অ্যান্টিবডির নমুনা অ্যালাইজা টেস্ট বলে দেবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :