সমীরণ রায় : [২] বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া এক বিবৃতিতে আরও বলেন, সারাদেশে বিভিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহকারী কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের ওপর মনগড়া ভুতুড়ে বিল চাপিয়ে দিয়ে জনগণকে দুঃসহ কষ্টের মধ্যে নিপতিত করেছে। এরমধ্যে আবারও বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য বছরে একাধিকবার বৃদ্ধির জন্য সংসদে বিল উত্থাপনের মধ্য দিয়ে সরকার মূলত জনগণের বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করছে।
[৩] তারা বলেন, ঢাকাসহ সারাদেশে বিদ্যুতের গ্রাহকরা ৩০ জুনের মধ্যে পরিশোধের জন্য যে বিল পেয়েছেন, তার সঙ্গে মিটার রিডিংয়ের কোনো সম্পর্ক নেই। পূর্ববর্তী মাসের সঙ্গে তা পরিপেূর্ণ অসঙ্গতিপূর্ণ। একেবারেই মনগড়া বিল গ্রাহকদের পরিশোধের জন্য দেয়া হয়েছে, যা জনগনের সঙ্গে প্রতরণার শামিল।
[৪] তারা বলেন, করোনাকালে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য বছরে একাধিকবার বৃদ্ধির জন্য সংসদে যে বিল উত্থাপিত হয়েছে তা জনস্বার্থ বিরোধী। ২০০৩ সালে পাশ হওয়া বিদ্যমান আইন কোনো অর্থবছরে একবারের বেশি পরিবর্তন করা যাবে না। কিন্তু সংসদে উত্থাপিত আইন কার্যকর হলে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বছরে একাধিকবার বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডিজেল, পেট্রোলসহ জ্বালানির মূল্য পরিবর্তন করতে পারবে। যা গরিবদের সলিল সমাধি রচনা করারই নামান্তর।
[৫] বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব