কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] শরণার্থী এবং অভিবাসী সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরু’র এই সমন্বয়ক বলেন, বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে শ্রমশক্তি নেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে শ্রমশক্তি কাজে লাগানো দেশগুলোতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অভাব রয়েছে।
[৩] নিয়োগকর্তাদের অনেকেই অভিবাসী শ্রমিকদের মজুরি পরিশোধ না করে মজুরি চুরি করছে। তাই অভিবাসীদের জোরপূর্বক প্রত্যাবাসন বন্ধে গন্তব্যের দেশগুলির সঙ্গে সম্মিলিতভাবে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।
[৪] নেপালের পরিকল্পনা কমিশনের প্রাক্তন সদস্য ড. গণেশ গুরুং বলেন, অভিবাসীদের প্রত্যাবর্তনের জন্য সামাজিক ও মানসিক সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন।
[৫] শ্রীলঙ্কার মাইগ্রেশন বিশেষজ্ঞ এলকে রুগুনেজ বলেন, কয়েকটি দেশে সরকারি নিয়োগকারীদের সহায়তায় শ্রমিকদের বেতন ২০-৫০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এটি অগ্রহণযোগ্য।
[৬] এশিয়ার অভিবাসী ফোরামের সমন্বয়কারী উইলিয়াম গোইস বলেন, প্রত্যাবাসন কর্মসূচির সুযোগ নিয়ে গন্তব্য দেশগুলির অনেক নিয়োগকর্তা তাদের পারিশ্রমিক ছাড়াই প্রবাসীদের চুক্তি বন্ধ করে দিচ্ছেন।
[৭] রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের উদ্যোগে ‘দক্ষিণ এশিয়ার অভিবাসী শ্রমিক: প্রত্যাবর্তন, প্রত্যাবাসন ও দেশত্যাগের অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :