দেবদুলাল মুন্না:[২] এ কথা বলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট মানবাধিকার নেত্রী সুলতানা কামাল ও শিপা হাফিজা। সুলতানা কামাল মনে করেন, নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধের জন্য রাষ্ট্র, মানবাধিকার ও নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান এবং সর্বোপরি সর্বস্তরের জনগণের সমন্বিত অংশ গ্রহণ জরুরী। সাংস্কৃতিক জায়গা থেকে এটিকে মোকাবেলা না করার ফলে এই মহামারীর কালেও ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
[৩] শিপা হাফিজা বলেন, করোনা কালে লম্বা সময় ঘরের মধ্যে আবদ্ধ থাকা, অর্থনৈতিক টানাপড়েন, সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে হতাশা ও অস্থিরতা বোধ করায় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সহিংস আচরণের ঘটনা ঘটছে।
[৪] আগামী কাল ২৬ জুন শুক্রবার আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস। জাতিসংঘ ঘোষিত দিবসটি বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। দিবসটি উদযাপনে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি পালন করছে। বিশ্বব্যাপী নির্যাতন বন্ধে ১৯৯৭ সাল থেকে জাতিসংঘে নির্যাতনবিরোধী দিবস পালনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। জাতিসংঘের বক্তব্য অনুযায়ী আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে নির্যাতন একটি অপরাধ। কোনো পরিস্থিতিতেই এই নির্যাতনকে মেনে নেয়া যায় না।