ইসমাঈল ইমু : [২] ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, এদের মধ্যে ১০১ জন স্স্থু হয়ে উঠেছেন। বাকিদের কেউ কেউ হোম কোয়ারেনটাইনে অথবা অফিস কোয়ারেনটাইনে রাখা হয়েছে।
[৩] শনাক্তদের মধ্যে ২৩ জন সদর দফতর সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের, ১৯ জন তেঁজগাও ফায়ার স্টেশনের, ৩২ জন অধিফতরের বিভিন্ন শাখার, ৯ জন সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের, ১২ জন হাজারীবাগ ফায়ার স্টেশনের, আট জন কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের, ১২ জন ডিইপিজেট ফায়ার স্টেশন (সাভার)-এর, আট জন সাভার ফায়ার স্টেশনের, এক জন লালবাগ ফায়ার স্টেশনের।
[৪] এছাড়া এক জন মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশনের, দুজন মানিকগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের, তিনজন ডেমরা ফায়ার স্টেশনের, চারজন খিলখাও ফায়ার স্টেশনের, সাতজন মুন্সিগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের, একজন পলাশী ফায়ার স্টেশনের, ছয়জন সিলেট ফায়ার স্টেশনের।
[৫] তাছাড়াও বড়লেখা, কুলাউড়া ফায়ার স্টেশনের (সিলেট), কেরানীগঞ্জ ফায়ার স্টেশন, টঙ্গী ফায়ার স্টেশনে একজন করে শনাক্ত হয়েছেন। ফুলপুর ফায়ার স্টেশনে পাঁচজন, টাঙ্গাইল ফায়ার স্টেশন, সালতা ফায়ার স্টেশনে (ফরিদপুর) এক ও রংপুর কন্ট্রোল রুমের চারজন শনাক্ত হয়েছেন।
[৬] অন্যদিকে সৈয়দপুর ফায়ার স্টেশন, পটিয়া ফায়ার স্টেশন, লক্ষ্মীপুর ফায়ার স্টেশন, মাটিরাঙা ফায়ার স্টেশনে একজন করে, বারিধারা ফায়ার স্টেশনের তিনজন, পোস্তগোলা ফায়ার স্টেশনের কর্মী একজন ও চট্টগ্রামের লামা স্টেশনের চার কর্মী শনাক্ত হয়েছেন। তাদের পূর্বাচল মাল্টিপারপাস ফায়ার সেন্টার ও রূপগঞ্জের ইউসুফ স্কুলসহ বিভিন্ন স্থানে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :