সিরাজুল ইসলাম : [২] ঝেজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শেষ করে ২০১০ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। সেখানে দু’বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট স্তরের বাইরে প্রকাশিত হয়নি তার পরিচয়। জিয়াও মুজি নামে তিনি মনস্তত্ব ও ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশোনা করেন।
[৩] জিয়ের দাদা জি ঝোংজুন ছিলেন চীনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রভাবশালী নেতা। মাও সে তুংয়ের শাসনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ফলে হার্ভার্ডে চরম গোপনীয়তা পালন করতে হয়েছে তাকে। সব সময়ই তাকে ছায়ার মতো অনুসরণ করত বিশেষ নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী। নির্দেশনা মতো বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থীর সঙ্গে তিনি বন্ধুত্ব করেননি।
[৪] নব্বইয়ের দশকে জি’র শৈশবের কিছু ছবি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তিনি চলে যান গোপনীয়তার অন্তরালে। তাকে প্রথম প্রকাশ্যে স্বপরিচয়ে দেখা যায় ২০১৩ সালে। চীনের ইয়ানান প্রদেশের লিয়াংজিয়াহে গ্রামেও গিয়েছিলেন জি। এই গ্রামেই তার বাবা শি জিনপিং ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৫, ছ’বছর কাটিয়েছিলেন। সে সময় দল থেকে দূরে সরে তাকে সমাজসেবামূলক কাজ করতে হয়েছিলো। ২০০৮ সালে বিধ্বংসী ভূমিকম্প হয়েছিল চীনের সিচুয়ান প্রদেশে। সে সময় ষোড়শী জি স্কুলে ছুটির আবেদন করেন উদ্ধার কাজে সামিল হতে। সূত্র: ফার্স্টপোস্ট
আপনার মতামত লিখুন :