শাহানুজ্জামান টিটু : [২] বিএনপি মহাসচিব বলেন, যখন কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য কিছু চাটার্ড বিমান ছাড়া সমস্ত আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ তখন তারা নাটকীয়ভাবে বিদেশে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেন তা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। এটি সম্পূর্ণরুপে স্টেট টেরিরিজম। দু’জন দুরন্ত অপরাধীকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দেশ ছাড়ার সুযোগ করে দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা।
[৩] রিজভী বলেন, সন্ত্রাসী কায়দায় ব্যাংক লুটকারীদের পালাতে সুযোগ করে দিয়েছে সরকার। থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ দুতাবাস তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল সংকটাপন্ন দু’জন প্যাসেন্টকে বহনকারী একটি এয়ার এ্যাম্বুলেন্সকে ল্যান্ডিং পারমিশন দেয়ার জন্য। এভাবে শিকদার ভ্রাতৃদ্বয় মেডিকেল ভিসা ম্যানেজ করে দেশ ছেড়ে থাইল্যান্ডে গমন করে।
[৪] তিনি বলেন, এরা মূলতঃ ব্যাংকের টাকা লুটে খাওয়ার জন্য এক্সিম ব্যাংকের এমডি-ডিমডি-কে তুলে নিয়ে হুমকি ও নির্যাতন করেছে। অতীতেও বর্তমান সরকার ব্যাংক লুটকারীদের নানাভাবে সহযোগিতা দিয়ে নিরাপদ করেছিল এটি তার আরেকটি উৎকৃষ্ট প্রমাণ।
[৫] রিজভী বলেন, সেজন্যই জনগণের জীবনের তোয়াক্কা না করে শুধুমাত্র জীবিকার অজুহাত দিয়ে গণপরিবহনসহ সবকিছু খুলে দেয়াতেও প্রমাণিত হয়-এই সরকার অপরাধীদের পৃষ্ঠপোষক।
[৬] মঙ্গলবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যারয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব