শিরোনাম
◈ নিম্নমানের কিট ক্যাট চকলেট বাজারজাতের দায়ে নেসলের এমডি ও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ◈ সিয়েরা লিওনে মানবদেহের অঙ্গের অবৈধ ব্যবসা: কালো জাদুর নামে শিশু–নারী হত্যায় শঙ্কিত দেশবাসী ◈ ভূমিকম্প ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক  ◈ আবা‌রো নারী কাবাডি বিশ্বকাপের শিরোপা জিত‌লো ভারত ◈ দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া ◈ সেন্ট মার্টিন মাস্টার প্ল্যানের খসড়া প্রকাশ, মতামত চাইল সরকার ◈ ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে আগুন (ভিডিও) ◈ জীবনরক্ষাকারী ওষুধের দাম নির্ধারণ করবে সরকার: হাইকোর্ট ◈ যে ৪ প্রশ্নে হবে গণভোট, প্রধান উপদেষ্টার পেজে স্ট্যাটাস ◈ যুক্তরাষ্ট্র–কানাডাসহ ১৬ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু আজ রাত থেকে

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০২০, ১০:১৬ দুপুর
আপডেট : ৩১ মে, ২০২০, ১০:১৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মুরগির বার্ড ফ্লু থেকে করোনা ভাইরাসের চেয়েও আরো মারাত্বক রোগের সৃষ্টি হতে পারে !

শাহীন খন্দকার : [২] যুক্তরাষ্ট্রের একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দাবি করছেন, এতে বিশ্বের অর্ধেক মানুষের মৃত্যুর শঙ্কা করছেন ওই চিকিৎসক। ডা. মাইকেল গ্রেগার নামের ওই চিকিৎসক হাউ টু সারভাইভ এ প্যানডেমিক নামক বইয়ে এমনটি বলেন। ওই বইয়ে চিকিৎসক ডা. মাইকেল গ্রেগার বলেন, প্রাণীদের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা এদেরকে বাড়িতে পুষি। আবার আনন্দের জন্য এদেরকেই শিকার করি।

[৩] আর ক্ষুধা পেলে এদেরকেই বার্গার বানিয়ে খাই। আর তাদের শরীরের অনেক ভাইরাস থেকে যায় যা থেকে মানুষের মধ্যে রোগ তৈরি করতে পারে। ধারণা করা হয়, প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসও কোন প্রাণীর শরীরে ছিল। যা পরে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়েছে। চীনের দাবি, উহানের সামুদ্রিক বাজারের খাবারের প্রাণী থেকে ছড়িয়েছে এই করোনা ভাইরাস।

[৪] ডা. মাইকেল গ্রেগার বলেন, গত ২০ বছরে বিশ্বের মুরগির সংখ্যা দিগুণ বেড়েছে। বিশ্বে এখন প্রায় ২৪ বিলিয়ন মুরগি রয়েছে। বিশ্বের মানুষের আমিষের চাহিদা মেটায় এসব মুরগির মাংস এবং ডিম। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে মুরগিগুলোকে নিষ্ঠুরভাবে ফার্মে পালন করা হয় এবং সেগুলোকে এক সঙ্গে গাদাগাদি করে রাখা হয়। এছাড়া তাদের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য রাসায়নিক খাবারও দেয়া হয়।

[৫] ডা. গ্রেগার দাবি করেন, মুরগিকে যেভাবে রাখা হয় এতে কোন ভাইরাস সংক্রমিত হলে খুব সহজেই একটি ফার্মের সকল মুরগির মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারবে। ফলে একজন মানুষও ওই ফার্ম থেকে ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারবেন। বার্ড ফ্লুতে বিশ্বে এর আগে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ১৯১৮ সাল থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত ১০ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। আর এরপরই এটিকে মারাত্বক ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ১৯৯৭ সালে এইচ ৫এন১ নামের নতুন প্রজাতির একটি বার্ড ফ্লু ছড়িয়ে পড়ে।

[৬] হংকংয়ে ওই রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশই তখন মৃত্যুবরণ করেন। ওই বার্ড ফ্লুও তখন মানুষের ফুসফুস এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ কোষের ক্ষতি করে। এই মারাত্বক বার্ড ফ্লু থেকে বাঁচতে ডা মাইকেল গ্রেগার দাবি করছেন, বিশ্বের সমস্ত মুরগিকে হত্যা করতে হবে। এরপর আবার নতুন করে স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে মুরগি পালন করা শুরু করতে হবে। ডা মাইকেল গ্রেগার বলেন, যে কোন সময় বার্ড ফ্লু আসতে পারে। যতদিন মুরগি আছে বৈশ্বিক মহমারির সম্ভাবনা আছে। তথ্য ডেইলি স্টার,

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়