শিরোনাম
◈ দেশে ফিরতে সপরিবারে হিথ্রো বিমানবন্দরে তারেক রহমান (ভিডিও) ◈ এবার ভারতের অরুণাচল প্রদেশ চায় চীন, পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধির দিকেও ইঙ্গিত: পেন্টাগনের প্রতিবেদন ◈ ঢাকা মগবাজারে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে যুবক নিহত ◈ সংকট কাটিয়ে যেভাবে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে এলেন তারেক রহমান ◈ লোভে রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব সংকটে: হাসনাত আবদুল্লাহ’র সমাবেশে হুঁশিয়ারি (ভিডিও) ◈ দেশকে আরও স্বনির্ভর করা সম্ভব: প্রধান উপদেষ্টা ◈ ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা, নাগরিক নজরদারি দণ্ডনীয়—নতুন টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ অনুমোদিত ◈ রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল ও আশপাশের এলাকায় ড্রোন উড়ানো নিষিদ্ধ ◈ সরকারের অবস্থান স্পষ্ট, আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রেস সচিব (ভিডিও) ◈ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রুমিন ফারহানার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নিলেন মনোনয়ন

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০২০, ১০:১৬ দুপুর
আপডেট : ৩১ মে, ২০২০, ১০:১৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মুরগির বার্ড ফ্লু থেকে করোনা ভাইরাসের চেয়েও আরো মারাত্বক রোগের সৃষ্টি হতে পারে !

শাহীন খন্দকার : [২] যুক্তরাষ্ট্রের একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দাবি করছেন, এতে বিশ্বের অর্ধেক মানুষের মৃত্যুর শঙ্কা করছেন ওই চিকিৎসক। ডা. মাইকেল গ্রেগার নামের ওই চিকিৎসক হাউ টু সারভাইভ এ প্যানডেমিক নামক বইয়ে এমনটি বলেন। ওই বইয়ে চিকিৎসক ডা. মাইকেল গ্রেগার বলেন, প্রাণীদের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা এদেরকে বাড়িতে পুষি। আবার আনন্দের জন্য এদেরকেই শিকার করি।

[৩] আর ক্ষুধা পেলে এদেরকেই বার্গার বানিয়ে খাই। আর তাদের শরীরের অনেক ভাইরাস থেকে যায় যা থেকে মানুষের মধ্যে রোগ তৈরি করতে পারে। ধারণা করা হয়, প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসও কোন প্রাণীর শরীরে ছিল। যা পরে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়েছে। চীনের দাবি, উহানের সামুদ্রিক বাজারের খাবারের প্রাণী থেকে ছড়িয়েছে এই করোনা ভাইরাস।

[৪] ডা. মাইকেল গ্রেগার বলেন, গত ২০ বছরে বিশ্বের মুরগির সংখ্যা দিগুণ বেড়েছে। বিশ্বে এখন প্রায় ২৪ বিলিয়ন মুরগি রয়েছে। বিশ্বের মানুষের আমিষের চাহিদা মেটায় এসব মুরগির মাংস এবং ডিম। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে মুরগিগুলোকে নিষ্ঠুরভাবে ফার্মে পালন করা হয় এবং সেগুলোকে এক সঙ্গে গাদাগাদি করে রাখা হয়। এছাড়া তাদের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য রাসায়নিক খাবারও দেয়া হয়।

[৫] ডা. গ্রেগার দাবি করেন, মুরগিকে যেভাবে রাখা হয় এতে কোন ভাইরাস সংক্রমিত হলে খুব সহজেই একটি ফার্মের সকল মুরগির মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারবে। ফলে একজন মানুষও ওই ফার্ম থেকে ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারবেন। বার্ড ফ্লুতে বিশ্বে এর আগে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ১৯১৮ সাল থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত ১০ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। আর এরপরই এটিকে মারাত্বক ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ১৯৯৭ সালে এইচ ৫এন১ নামের নতুন প্রজাতির একটি বার্ড ফ্লু ছড়িয়ে পড়ে।

[৬] হংকংয়ে ওই রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশই তখন মৃত্যুবরণ করেন। ওই বার্ড ফ্লুও তখন মানুষের ফুসফুস এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ কোষের ক্ষতি করে। এই মারাত্বক বার্ড ফ্লু থেকে বাঁচতে ডা মাইকেল গ্রেগার দাবি করছেন, বিশ্বের সমস্ত মুরগিকে হত্যা করতে হবে। এরপর আবার নতুন করে স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে মুরগি পালন করা শুরু করতে হবে। ডা মাইকেল গ্রেগার বলেন, যে কোন সময় বার্ড ফ্লু আসতে পারে। যতদিন মুরগি আছে বৈশ্বিক মহমারির সম্ভাবনা আছে। তথ্য ডেইলি স্টার,

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়