আসিফুজ্জামান পৃথিল : [৪] শনিবার সকালেই শহরটিতে কারফিউ এর নির্দেশনা জারি করেন মিনেসোটার গভর্সন। কিন্তু এরপরেও সে নির্দেশ অমান্য করে বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে বেশ কিছু দোকানপাট জ্বালিয়ে দেয়। সিএনএন, ফক্স, এবিসি
[৫] পুলিশ জানিয়েছে, অ্যারিজোনার ফিনিক্স শহরের পুরো প্রাণকেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়ে ধ্বংসস্থুপে পরিণত করেছেন বিক্ষোভকারীরা। শুধু ফিনিক্স নয়, জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ২০টি শহরে চলছে এ ধরনের ধ্বংস্বাত্মক প্রতিবাদ।
[৬] এক টুইট বার্তায় ফিনিক্স পুলিশ বলেছে, ‘পুরো ডাউনটাউন এলাকায় মানুষের সম্পদ ভাঙচুর করা হয়েছে। বেশ কিছু বিক্ষোভকারী অপরাধীর মতো আচরণ করছেন। এই এলাকার কোনও প্রতিষ্ঠানের দরজা জানালার কাঁচ আর অবশিষ্ট নেই। রাস্তায় পার্ক করা অজস্র গাড়ি ভেঙে ফেলা হয়েছে।’
[৭] টেক্সাসের হিউস্টনে ২ শতাধিক বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শহরটির পুলিশ এক বিবৃতিতে জানায়, তাদের ৪জন কর্মকর্তা বিক্ষোভকারীদের হামলায় আহত হয়েছেন।
[৮] হত্যাকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু মিনিয়াপোলিশে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কয়েক ডজনকে। শহরটির পরিস্থিতি আর নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে। রাজ্য সরকার সবকিছু নিয়ন্ত্রণে নিতে সামরিক বাহিনী ন্যাশনাল গার্ডের ১৭০০ সদস্যকে মিনিয়াপোলিসে মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখনও শহরটিতে প্রায় বন্দী অবস্থায় আছেন আড়াই হাজার পুলিশ সদস্য।
[৯] পোর্টল্যান্ড সিটি পুলিশ বর্তমান পরিস্থিতিকে দাঙ্গা বলে ঘোষণা করেছে। তারা বলছে সামরিক বাহিনী মোতায়েন না করলে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না।
[১০] ডেট্রোয়েটে বিক্ষোভকারীদের উপর কে বা কারা গুলি চালিয়েছে। এই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন ১৯ বছর বয়সী এক ব্যক্তি।
আপনার মতামত লিখুন :