বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] দৈনিক ডেইলী স্টার রিপোর্টে বিশেষ সূত্রের বরাত দিয়ে দাবি করেছে শিকদার গ্রæপের এমডি রণ শিকদার ও পরিচালক দীপু হক সিকদার ২৫ মার্চ সকাল ৯ ট ১৩ মিনিটে নিজেদের এয়ার এ্যম্বুল্যান্সে করে থাইল্যান্ড পালিয়েছে।
[৩] তবে ইমিগ্রেশান এই ২ যাত্রীর পরিচয় জানায়নি। সিভিল এভিয়েশান পরিচালক গ্রæপ ক্যাপ্টেন তৌহিদুল হাসান জানান, আর এস আর এভিয়েশান ব্যাংককে গিয়েছে ২ জন প্যাসেঞ্জার নিয়ে।
[৪] ডেইলি স্টার জানিয়েছে, থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস থাই পরলাষ্ট্রমন্ত্রণালয়কে এয়ার এ্যাম্বুল্যান্স এলাও করার জন্য চিঠি দেয়। একই দিনে বাংলাদেশের পরলাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ও বাংলাদেশের থাই এ্যাম্বাসিকে ২টি মেডিক্যাল ভিসা প্রদানের জন্য চিঠি দেয়।
[৫] বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে বিপুল প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক সওগত আলী সাগর লিখেন, আর্থিক খাতের লুটেরাদের প্রতি এতা সহানুভ’তি কেন। সরকারের কোন পর্যায় থেকে দুর্বৃত্বদের পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়।