শাহনাজ বেগম : [২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দক্ষিণ আমেরিকাকে মহামারীর একটি নতুন কেন্দ্রস্থল হিসাবে ঘোষণা করার সঙ্গে সঙ্গে ব্রাজিলে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। জুন মাসের মধ্যে ব্রাজিলে এই সঙ্কট আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইয়ন
[৩] ডব্লিুউএইচওর জরুরী পরিচালক মাইক রায়ান বলেছেন, করোনা মহামারীতে অনেক দেশ নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে, তবে এই মুহুর্তে ব্রাজিলের অবস্থা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। তবে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, আফ্রিকার প্রায় অর্ধেক দেশের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
[৪] দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুক্রবার ১ দিনে করোনায় ১ হাজার ১ জন মারা যাওয়ার রেকর্ড করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ব্রাজিলে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ১১৬ জন যা যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ইতালি, স্পেন ও ফ্রান্সের পর যা বর্তমানে বিশ্বের ষষ্ঠতম।
[৫] ব্রাজিলের সর্বাধিক ঝুঁকিতে সাও পাওলো শহর। সেখানের ফর্মোসা কবরস্থানে সারি সারি খোলা জায়গা প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য ঠিক করে রাখা হয়েছে। ফাস্ট পোস্ট
[৬] প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো করোনা মোকাবিলায় ব্যাপক সমালোচিত হয়েছেন এবং এটি একটি গভীর রাজনৈতিক সংকটের কেন্দ্রেও রয়েছে। প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে, ক্লোরোকুইন এবং হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইনের মতো এন্টি-ম্যালেরিয়াল ওষুধের প্রাথমিক ব্যবহারের প্রচারের জন্য চাপ দেয়ায় দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। বেশ কয়েকজন শীর্ষ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞও চলে গেছেন।