শিরোনাম
◈ ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে একটি যৌক্তিক জায়গায় পৌঁছাতে চায় কমিশন :  অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ বাংলাদেশিদের ভিসা জটিলতা বাড়ছে: শিক্ষার্থী, চিকিৎসক ও ভ্রমণকারীদের ভোগান্তি চরমে! ◈ পাকিস্তানি অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে ভয়ঙ্কর সব তথ্য ◈ অর্থের বিনিময়ে ৬ বছরের শিশুকে বিয়ে: তালেবান প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আপাতত রক্ষা! ◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২০, ০৭:৪১ সকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০২০, ০৭:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] হোসেনপুরে বেগুনে পোকার আক্রমণ: কীটনাশক প্রয়োগে ও সুফল পাচ্ছে না চাষীরা

আশরাফ আহমেদ, হোসেনপুর প্রতিনিধি:[২] বাজারে বেগুনের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় চাষীদের মনে বেগুন চাষে আগ্রহ বেড়েছে।তাই রবি মৌসুমে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন জায়গায় বেগুন চাষ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে বেগুনের ফল ছিদ্রকারী পোকার অব্যাহত আক্রমণে অধিকাংশ বেগুন খেতেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এতে হতাশ ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন স্থানীয় বেগুন চাষিরা।

[৩] উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে বেগুন চাষ করা হয়েছে। তবে মৌসুম ছাড়া এখন ২০ হেক্টর জমিতে বেগুন চাষ রয়েছে। বেগুনের ফলনও হয়েছে ভালো। তবে ছিদ্রকারী পোকার উপদ্রব বেড়ে গেছে। তবে কৃষি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সার্বক্ষণিক চাষীদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন।

[৪] উপজেলার আড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের জামাইল গ্রামের বেগুন চাষি মকবুল, বড়ুয়া গ্রামের লোকমান, চর কাটিহারী গ্রামের নেকবর আলীসহ অনেকেই জানান, দু-তিন দিন পর পর বেগুন খেতে বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক প্রয়োগ করলেও কোনোমতেই বেগুন ফলের ছিদ্রকারী পোকা দমন করা যাচ্ছে না। ফলে ভালো মানের বেগুন খেতেই নষ্ট হচ্ছে। তাই বেগুন চাষে উৎপাদিত খরচ উঠে আসবে না বলে জানান স্থানীয় চাষীরা।

[৫] এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ ইমরুল কায়েস জানান, মৌসুম শেষে বেগুনে পোকার আক্রমণটা বেড়ে যায়। তাই বেগুন খেতে বিভিন্ন কোম্পানির কীটনাশক (যেমন :সমিক্রণ, ইনতেফা কোম্পানির জামির, ফাতির, সাহাম, পেট্রোকেম কোম্পানির কোরাজেন, বায়ার কোম্পানির বেল্ট) প্রয়োগ করলে ছিদ্রকারী পোকা দমন করা যায়। তবে মৌসুম ছাড়া ফসলে পোকার আক্রমণ স্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় বলে তিনি মন্তব্য করেন। সম্পাদনা: ইস্রাফিল হাওলাদার

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়