লিহান লিমা: [২] রোববার লন্ডনের হাইড পার্ক, সাউদাম্পটন, কারডিফ, গ্রাসগো ও নটিংহামে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণের বিধি-নিষেধ অমান্য করে লকডাউন বিরোধী বিক্ষোভ করা হয়। এই সময় পুলিশের সঙ্গে দ্বন্দ্বে গ্রেপ্তার হন বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিনের ভাই পিয়ারস করবিনসহ মোট ১৯ জন। মেট্রো, টিআরআই ওয়ার্ল্ড, ডেইলি মেইল
[৩]বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকেই মনে করছেন ‘ভুয়া ভাইরাস’ এর ফাঁদ ব্যবহার করে নাগরিক অধিকার দমন করা হচ্ছে।
[৪]জার্মানির কয়েকটি শহরে লকডাউন বিরোধী বিক্ষোভে জড়ো হন হাজারো অধিবাসী। তারা অর্থনৈতিক বিপর্যয়, নাগরিক অধিকার খর্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ব্যক্ত করে। কিছু স্থানে বিক্ষোভকারীরা টিকা বিরোধী মত ব্যক্ত করেন ও ষড়যন্ত্রবাদী তত্ত্বের সপক্ষে কথা বলেন।
[৫]শনিবার জার্মানির স্টুটগার্টে ৫ হাজারের বেশি বিক্ষোভকারী জড়ো হন। ফ্রাঙ্কফুটে জড়ো হন প্রায় ১ হাজার ৫০০ ও মিউনিখে ১ হাজার বিক্ষোভকারী। তারা ‘করোনা ভুয়া’, ‘আইসোলেশন, মাস্ক, ট্রেসিং, ভ্যাকসিন-চলবে না’সহ লকডাউন বিরোধী নানা ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ করেন। বার্লিনে ২০০ বিক্ষোভকারীকে আটক করে পুলিশ। বার্লিনের আলেকজান্দ্রা স্কয়ারে দেড় ফিট দুরুত্ব বজায় রেখে বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে এক হাজারেরও বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
[৬]পোল্যান্ডে বিক্ষোভকারীদের ওপর টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। বিরোধী দলের সিনেটর জেকেক বুরিসহ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।