তরিকুল ইসলাম: [২] গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিদ এ পরামর্শ দিয়ে বলেন, জটিলতা না থাকলে ডাক্তার ও পুষ্টিবিদের পরামর্শে রোযা রাখা যাবে।
[৩] ইফতারের শুরুতে ডাবের পানি, ফলের জুস (চিনি ছাড়া), লেবু পানি, লাচ্ছি, ইসবগুলের পানি, খেজুর জাতীয় খাবার দিয়ে শুরু করুন।
[৪] মাগরিবের নামাজ শেষে সবজি খিচুড়ি, ডিম ভূনা/ভর্তা, দই, চিড়া, কলা, মুড়ি, ভাত, মাছ, মাংস, শাক, নুডুলস, সাগু জাতীয় খাবার খেতে হবে।
[৫] তারাবি নামাজের পর চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ, ফলের জুস, টক ফল, মুড়ি, ছোলা, পরিমিত ভাত, সবজি, মাছ, মাংস জাতীয় খাবার খেতে হবে।
[৬] ঘুমানোর আগে ১ গ্লাস দুধ এবং সপ্তাহে ২/৩ দিন এক মুঠো বাদাম খেতে হবে।
[৭] সাহরিতে পরিমিত আঁশযুক্ত খাবার যেমনঃ দুধ, ভাত, কলা, মাছ, মাংস, ফল, খেজুর জাতীয় খাবার খেতে হবে।
[৮] প্রতিদিন ১৭-১৮ গ্লাস পানি, পানি জাতীয় খাবার খেতে হবে।
[৯] ভাজা-পোড়া খাবার পরিহার করতে হবে।
[১০] নিয়মিত সকাল ১০টা-দুপুর ২ টার মধ্যে রোদে বসুন।
[১১] শাকসবজি ডিটারজেন্ট দিয়ে ধোওয়া যাবেনা।
[১২] অর্ধসিদ্ধ খাবার খাওয়া যাবেনা।
[১৩] খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে।
[১৪] গ্যাস হলে শুকনো মুড়ি, টক দইয়ের সাথে এক চিমটি গোল মরিচ গুঁড়ো/কালোজিরা দিয়ে খেতে হবে।
[১৫] প্রতিদিনের খাবারে একটি টক ফল ও একটি মিষ্টি ফল রাখতে হবে।
[১৬] চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে আয়রন, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।