বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] কারখানায় কাজ কম, শুধুমাত্র নীটিং, ডাইয়িং ও সেম্পল সেকশন চালু করা হয়েছে। আগামী ২ মে সকল গার্মেন্ট ইউনিট চালু করা হবে। জানিয়েছেন বিকেএমই্এর সহসভাপতি মোহম্মদ হাতেম।
[৩] নীটিং গার্মেন্টের মধ্যে ১০৪টি খোলা হয়েছে। বিজিএমইএ ঢাকা ও আশোপাশের, সাভার আশুলিয়া ও চট্ট্রগ্রামের গার্মেন্ট খোলেছে।
[৪] কাজের ভিত্তিতে যখন যাদের দরকার তখন শ্রমিকদের ডেকে আনা হচ্ছে। অন্যদের বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে।
[৫] কারখানায় শ্রমিকদের সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে কারখানায় প্রবেশ করতে হয়। আবার ৩ ঘন্টা পর পর সাবান দিয়ে হাত ধোঁয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কারখানায় ঢোকার সময় ব্রিচিং পাউডার মেশানো জলে পা ১০ ২০ সেকেন্ড রেখে কারখানায় প্রবেশ করছে।
[৬]বিজিএমইএর সহসভাপতি জানিয়েছেন, মাস্ক দেয়া হয়েছে। কারখানায় এমনিতেই প্রত্যেকেই ৫ ফিট দূরে বসে কাজ করে। তবে তিনি আশংকা করছেন শ্রমিকদেও বাসস্থানের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে। তিনি বলেন, সচেতনতার কথা বলেছি। তার পরেও এক্ষেত্রে শ্রমিকদের বাসস্থানের বিষয়টি সরকারের দেকতে হবে।