শরীফ শাওন : [৩] বিজিএমইএ জানায়, ২,২৭৪ পোশাক কারখানার মধ্যে মার্চের বেতন পরিশোধ করে ২০৭১টি। এতে কর্মরত ২৪, ৭২,৪১৭ শ্রমিকের মধ্যে বেতন পেয়েছেন ২৩,৭০,৯১৭ জন। সংগঠনটির দাবি মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে ৯১ শতাংশ কারখানা, পেয়েছেন ৯৫ শতাংশ শ্রমিক।
[৪] প্রতিকুল পরিবেশে বিজিএমইএর অক্লান্ত পরিশ্রমে এ সাফল্য এসেছে। করোনা প্রভাবে এ পর্যন্ত ২৭,০০০ কোটি টাকার কার্যাদেশ বাতিল বা স্থগিত হয়েছে। যা সংশ্লিষ্ট খাতের সামগ্রিকভাবে ৬ মাসের বেতনের সমতুল্য। আরো জানায়, বাকি কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের বেতন দ্রুত পরিশোধে যথাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
[৫] বিজিএমইএর সদস্য ৪,৬২১টি কারখানার মধ্যে সরাসরি রপ্তানিকারক ২,২৭৪ প্রতিষ্ঠান থেকে শনিবার (১৮ এপ্রিল) পর্যন্ত এ হিসেব করা হয়। বাকি ২,৩৭৪টি কারখানার হিসেব দেয়নি সংগঠনটি।
[৬] সংগঠনটি জানায়, ৪ এপ্রিল থেকে দেশব্যাপী পোশাক কারখানা শ্রমিকদের বেতন দিতে খোলা হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট। এ পর্যন্ত বিকাশে খোলা হয়েছে ৯,৭০,০০০টি, রকেট ৫,৫০,০০০ ও নগদ ৪,০০,০০০টি অ্যাকাউন্ট।
[৭] প্রণোদনার টাকা পাওয়ার শর্ত পুরনে খোলা হচ্ছে অ্যাকাউন্টগুলো। সেখান থেকে শ্রমিকদের এপ্রিল, মে ও জুন মাসের বেতন দেয়া হবে।