মতিনুজ্জামান মিটু : [২] আর এসময় অন্যান্য ফসলের সঙ্গে বাড়ানো হচ্ছে আউশ ধানের এলাকা। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে জোর কর্মসূচি। বেড়েছে লক্ষ্যমাত্রা।
[৩]কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রংপুর আঞ্চলিক অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ আলী বলেন, আউশ ধান উৎপাদনে সার, বীজ কম লাগে। পানি সাশ্রয় হয়, কমে উৎপাদন খরচ। উদ্ভাবিত হয়েছে আউসের উচ্চফলনশীল জাতের ব্রি ধান -৪৮। ফলন হয় হেক্টরে ৫ মেট্রিক টন। চাষিদের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে জাতটি। বোরো’র চেয়ে লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা ঝুঁকছে আউশের প্রতি।
[৩]রংপুর অঞ্চলে এবার আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জিত হয়েছে। তাই এই ধানের আবাদের লক্ষ্যমাত্রা শতকরা ১০ ভাগ বাড়ানো হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে ফসল উৎপাদনে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হওয়ায় দেশে দানাদার ফসলের ঘাটতি নেই। বরং ক্ষেত্র বিশেষ রপ্তানী হচ্ছে।
[৪] চলতি বছরে রংপুর থেকে মালয়েশিয়ায় রপ্তানী হচ্ছে। ইতোমধ্যে ২০ মেট্রিক টন আলুর প্রথম চালান পাঠানো হয়েছে। ১০০ জন চুক্তিবদ্ধ কৃষক গুড এগ্রিকালচার প্রাকটিস অনুসরনের মাধ্যমে উৎপাদন করায় এবার রংপুরের আলু রপ্তানী হবে রাশিয়ায়।
আপনার মতামত লিখুন :