শাহনাজ বেগম: [২] বুধবার দেশটির সরকারের মুখপাত্র ইয়োশিহিদ সুগা নাগরিকদের করোনা বিস্তার ঠেকাতে একে অন্যের সাথে কথোপকথন শতকরা ৭০ ভাগ সীমাবদ্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। রয়টার্স, দ্য টেলিগ্রাম
[৩] জাপানের মিডিয়া রিপোর্টে সতর্ক করা হয়েছিল যে জরুরি ব্যবস্থা কঠোর না করলে জাপানে ৪ লাখ মানুষ মারা যাওয়া ছাড়াও ৮ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষের ভেন্টিলেটর লাগতে পারে।
[৪] স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অপ্রকাশিত পূর্বাভাস গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর জাপান সরকার সকলকে ঘরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
[৫] সম্প্রতি জাপানে করোনা আক্রান্ত যেসব রোগী শনাক্ত করা হয়েছে তার বেশিরভাগই রাজধানী টোকিওতে। এর প্রেক্ষিতে দেশটির সরকার টোকিও ছাড়াও আরও ছয়টি অঞ্চলে জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এরমধ্যে ওসাকাও রয়েছে। দিনের কর্মঘণ্টা কমানো হলেও যানবাহন, অফিস-আদালত, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চলছে। ট্রেন স্টেশন, বাসস্ট্যান্ডে আগের চেয়ে কিছু যাত্রী কমলেও ভিড় কমেনি।
[৬] জাপানে এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজারের বেশি এবং মারা গেছেন ২শ’ জন। প্রথমদিকে করোনার প্রকোপ বেশি থাকলেও পরবর্তীতে কমেছে।