দেবদুলাল মুন্না:[২] বিবিসি, সিএনএন, গার্ডিয়ানসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রধান এ চারটি কারণ উঠে এসেছে।
[৩]শিকাগো, নিউ অরলিন্স, লাস ভেগাস, ম্যারিল্যান্ড ও সাউথ ক্যারোলাইনা শহর এখন জাতিসত্তার ভিত্তিতে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত তথ্য আলাদা করে প্রকাশ করায় কৃষ্ণাঙ্গদের বেশি বিপদের বিষয়টি সামনে এসেছে।
[৪]বিবিসিকে নিউ অরলিন্সের ক্ল্যারিওন্টা জোনস বলেন, আমার পরিবারে একমাত্র আমিই উপার্জনকারী সদস্য। তার উপর যখন আশেপাশের অনেকেই চাকরি হারাচ্ছেন, আমার বাড়িতে এপ্রিলের ভাড়া দেয়ার জন্য তাগাদা দেয়া শুরু করেছেন বাড়িওয়ালা। চাকরি না করলে তো না খেয়ে মারা পড়তে হবে।তাই গ্রোসারি শপে কাজ করছি।
[৫] উইসকনসিন রাজ্যের মিলওয়াকি শহরের প্রায় ৪০ শতাংশ বাসিন্দাই কৃষ্ণাঙ্গ।তাদের স্বাস্থ্য বীমা নেই। এ শহরেই মারা গেছেন ৩০০২ এখন পর্যন্ত কৃষ্ণাঙ্গ।গার্ডিয়ান
[৬]শিকাগোর এক গির্জার রেভারেন্ড মার্শাল হ্যাচের ৭৩ বছর বয়সী বড় বোন রোডা হ্যাচ ৪ এপ্রিল আটদিন হাসপাতালে থাকার পর মারা যান। এর দুইদিন আগে রেভারেন্ড হ্যাচের সবচেয়ে কাছের বন্ধু ল্যারি হ্যাচও মারা যান কভিড-১৯ এ। তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। স্থানীয়দের দাবি, তারা সবাই কৃষ্ণাঙ্গ হওয়ার কারণে ঠিক মতো চিকিৎসা পাননি। রয়টার্স