আসিফুজ্জামান পৃথিল : [৩] ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড সানডে বলছে, লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে অ্যাসাঞ্জ আটক থাকা অবস্থাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। দুই সন্তানের একজনের বয়স ২ আর একজনের ১ বছর। এএফপি, ওয়াশিংটন পোস্ট।
[৪] সন্তানের মা দক্সিণ আফ্রিকায় জন্ম নেয়া আইনজীবি স্টেলা মরিস। এই শিশু এবং তাদের মায়ের সঙ্গে তোলা ছবি প্রকাশ করেছে পত্রিকাটি। বলা হয়েছে তারা প্রেমে পড়েছেন এবং দ্রুতই বিয়ে করতে চলেছেন।
[৫] ২৯১৭ সাল থেকে তাদের সম্পর্ক রয়েছে বলে বলছে মেইল অন সানডে।
[৬] যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করা হবে কিনা এই মালার লড়াই করছেন অ্যাসেঞ্জ। তিনি বর্তমানে লন্ডনের হাই সিকিউরিটি বেলমারশ কারাগারে আছেন। তার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনেছে যুক্তরাষ্ট্র।
[৭] সানডে বলছে মরিস নিজেই এই তথ্য ফাঁস করেছেন। কারণ তিনি ও তার সন্তানেরা মনে করেন অ্যঅসাঞ্জের জীবন বিপন্ন হতে পারে। মরিস চান এই সাবেক হ্যাকারকে মুক্তি দেয়া হোক। কারণ, যুক্তরাজ্য কোভিড-১৯ কে সামনে রেখে কিছু হ্যাকারকে মুক্তি দিতে চায়।