মুরাদুল ইসলাম : বিল গেটস করোনা ভ্যাকসিন বানানোর জন্য সাতটা ক্যান্ডিডেটকে টাকা দিচ্ছেন। প্রচুর টাকা দিয়ে দ্রুত ফ্যাক্টরি বানিয়ে দিচ্ছেন। যদিও একটা বা দুইটা কাজ করতে পারে। কিন্তু কোনটা করবে যেহেতু আগে থেকে বলা যাচ্ছে না, তাই সাতটাকেই তিনি ফান্ডিং দিচ্ছেন। তার মানে বিলিয়ন ডলার জলে যাবে। কিন্তু তাও এটা তিনি করছেন। তার কথা হলো সরকারের চাইতে তার সংস্থা দ্রুত কাজ করতে পারবে এই সংকট মোকাবেলায়, যেটা সত্যি। বাম বুদ্ধিজীবীরা কিছু স্পেকুলেশন করছেন, ক্যাপিটালিজমের পতন এই সেই। এগুলো মতাদর্শিক ব্লাইন্ড স্পটের কারণে। বাস্তবিক অর্থে এই মানব সংকটের ফাইট করছেন ক্যাপিটালিস্টরাই এবং এই সংকট তৈরি করছে কমিউনিস্ট চীন।
ক্যাপিটালিজমের ফল্ট আছে, কারণ ব্যক্তি এবং সংস্থা আলাদা আলাদা। তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সবসময় তাদের গুড ইনটেনশন থাকে না। কিন্তু ক্যাপিটালিজমের অবদানেই মানুষের ক্রিয়েটিভিটির স্ফুরণ হয়েছে। মানুষ সম্পদ তৈরি করছে, ফলে বাই প্রোডাক্ট হিসাবে মানুষ ওয়ান্ডারফুল প্রযুক্তি পয়েছে, যার ফলে ঘরে বসে কাজ করা যায় বা এই স্ট্যাটাস দেওয়া যাচ্ছে। এই করোনা সংকটে যে রিশাফলিং হবে, তাতে মেরিটোক্রেসি, ক্যাপিটালিজমের প্রভাবই বাড়বে। ফেসবুক থেকে