শাকিল আহমেদ : ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের একজন চিত্রগ্রাহক করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তার সংস্পর্শে আসা ওই টেলিভিশনের আরও ৪৭ জনকে হোম কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়েছে... সেখানে কতো চেনা মুখ ... তাদের চেহারা মনে ভাসছে। দিব্বি দেখতে পাচ্ছি এরপরও নিউজরুম অ্যাক্টিভ, বাকি কর্মীরা কাজ করেই যাচ্ছেন, ক্যামেরার সামনে এরপরও দাঁড়িয়েছেন রিপোর্টার। কারণ মিডিয়া বন্ধ হয় না। একজন ডাক্তার করোনায় আক্রান্ত হলে তিনি যেমন কোয়ারেন্টাইনে চলে যান, হাসপাতাল চলতেই থাকে, মিডিয়াও একই রকম।
তার উপর করোনায় মিডিয়াও এখন ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা, কারণ সচেতনতা এ যুদ্ধ জয়ের বড় অস্ত্র। কিন্তু আমি ভাবছিÑ ক্যামেরাম্যান ছেলেটির কথা। সত্যিই যদি কিছু হয়ে যায় তার দায় আমরা কীভাবে নেবো? আগামীকাল আমাদের বা আরেকটি টেলিভিশনেও যে কেউ আক্রান্ত হবেন না, তার সর্বোচ্চ সুরক্ষা কি আমরা নিয়েছি? এই যে জীবনবাজি রেখে সংক্রমিত এলাকায় যে গণমাধ্যম কর্মীরা কাজ করেন, তাদের পেশার সুরক্ষাইবা কেমন আছে। ফেসবুক থেকে