ফাহমিদা তিশা : [২] ২০০৫ সালে একটি অতিমহামারী সম্পর্কে ‘লকডাউন’ নামে একটি বই লিখেছিলেন একজন চিত্রনাট্যকার ও ঔপন্যাসিক। ১৫ বছর পরে, এটি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে এখন আজকের বিশ্বের বাস্তবতা। সিএনএন
[৩] শেষ পর্যন্ত গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে প্রকাশকদের প্রত্যাখ্যান করা বইটি ।
[৫] থ্রিলারটিতে বিশ্বব্যাপী মহামারীর কেন্দ্রস্থল লন্ডনে সেট করা হয়েছিল।
[৬] মে সিএনএনকে জানিয়েছেন, ‘যখন আমি বইটি লিখেছিলাম তখন বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যদ্বাণী করছিলেন যে বার্ড ফ্লু পরবর্তীতে মহামারী হতে চলেছে ,বিষয়টি খুবই ভয়ংকর ছিল এবং এই বিষয়টিকেই কেন্দ্র করে আমি এর ভয়াবহ পরিস্তিথি যা হতে পারে তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলাম’
[৭] বার্ড ফ্লু এবং করোনাভাইরাস একেবারেই আলাদা, তবে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবে লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘর বন্ধী হয়ে আছে।
[৮] এক যুগ আগ্ওে প্রকাশকরা উপন্যাসটিকে আবাস্তব এবং অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং মে ভুলেই গিয়েছিলেন এই বইটির কথা কিন্তু যখন তার এক টুইট ভক্ত তাকে করোনার এই পরিস্তিথি নিয়ে লিখতে অনুরোধ করেন, তখন তিনি কিছু মুহূর্ত ভেবেই বের করে ফেলেন যে ইতোমধ্যে তিনি তা লিখে ফেলেছেন।
[৯]মে বলেন,‘আমি আমার প্রকাশককে বইটি দেই এবং বইটি সর্ম্পকে বলি । তিনি খুবই অবাক হোন এবং রাতারাতি বইটি পড়ে আমাকে পরদিন সকালে বইটি প্রকাশ করার কথা বলেন।
[১০] ‘লকডাউন‘ বইটি কিন্ডল ফর্ম্যাটে বিক্রি হচ্ছে যুক্তরাজ্যের অ্যামাজনে এবং ৩০ এপ্রিল থেকে এটির পেপারব্যাক এবং অডিওবুক প্ওায়া যাবে। সম্পাদনা : আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :