লাইজুল ইসলাম : [২] বিকেলে এ বিষয়ে তিন জন চিকিৎসক জানান, এমন ওষুধ সার্বজনিন দেওয়া সঠিক হবে না। কারণ এসব অসুধে অনেকের সমস্যাও হতে পারে।
[৩] ডা. মো. আজিজুর রহমান সিদ্দিক বলেন, এভাবে ওষুধ সেবন করে হিতে বিপরীত হতে পারে। এতে গর্ববতী মা বা এলার্জী রয়েছে এমন রোগির সমস্য আরো বাড়তে পারে। আইনগত ভাবে এসব প্রেসক্রিপশন সরবরাহকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
[৪] হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সহকারি পরিচালক ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ বলেন, বাসায় থাকা কালিন কেউ যদি এসব ওষুধ খেয়ে তার জ্বর, গলাব্যাথা কমায় আর সে যদি করোনা আক্রান্ত হয় তবে এটি সবার জন্যই ক্ষতিকর। সে নিজেও মরবে সঙ্গে আরো শত শত মানুষকে আক্রান্ত করবে। তাই এসব ওষুধ খাওয়া ঠিক হবে না। আর যারা দিচ্ছেন তারাও কাজটি মোটেও ঠিক করছেন না।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের পরিচালক আয়শা আক্তার বলেন, গুজবে কাউকেই কান দেয়া ঠিক নয়। যে যেমন অসুস্থ হোকনা কেনো হেল্প ডেস্কের সাহায্য নিতে পারে। বেশ কয়েকটি ফোন নাম্বার দেয়া আছে। সেখানে কল দিতে পারেন।
[৬] আয়শা আক্তার আরো বলেন, প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে কিন্তু ঠান্ডা ও কাশির ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা ঠিক হবে না।