সালেহ বিপ্লব ও সুজন কৈরী : [২] যে কোনো ধরনের মেডিক্যাল ইমারজেন্সি মোকাবেলার জন্য এই প্রস্তুতি। সরকারি বেসরকারি বড় হাসপাতালগুলোর ক্যাপাসিটি, ফ্যাসিলিটিজ ও জনবল সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ শুরু হয়েছে।
[৩] কতজন চিকিৎসক রয়েছেন, কোন চিকিৎসক কখন দায়িত্ব পালন করেন বা কেউ ছুটিতে আছেন কি না, সেসব তথ্য চাওয়া হচ্ছে।
[৪] তথ্য সংগ্রহে নিয়োজিত কর্মকর্তারা করোনা পরিস্থিতির কারণে হাসপাতালগুলোতে সশরীরে যাচ্ছেন না। মোবাইল ফোনেই জেনে নিচ্ছেন তথ্যগুলো।
[৫] হঠাৎ করে ফোন পেয়ে কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রথমে বিব্রত হয়। বিনা নোটিশে মৌখিকভাবে তথ্য চাওয়ায় অনেকেই কিছু জানাতে গড়িমসি করেন। পরে সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মকর্তারা বিষয়টি ব্যাখ্যা করলে তারা তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন।
[৬] সূত্র জানায়, সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীরা সেবা পাচ্ছেন না, এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ জন্য রোগীদের সেবার ক্ষেত্রে ডাক্তারদের গাফিলতি আছে কি না, তা নজরদারিতে আনতেও তথ্যগুলো সহায়তা করবে।
[৭] পান্থপথের হেলথ এন্ড হোপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ডা. লেনিন চৌধুরী এ ব্যাপারে বলেন, সরকারি বেসরকারি বলে কোন কথা নেই। এই মহাদুর্যোগের সময় আমরা যে যার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে যাবো, এটাই তো আমাদের ব্রত।