শঙ্কর মৈত্র: ১. সরকার দশ দিনের ‘ছুটি’ না বলে ‘লকডাউন’ বললে মানুষ ঘরে থাকতো বলে আমি মনে করি। রেল আর বাস স্টেশনে ঈদের ছুটির ভিড় হতো না। অসচেতন মানুষগুলো ছুটির পেছনে ছুটছে। সারাদেশে ছড়িয়ে দেবে এই মারণভাইরাস। ২. এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী আর তার মন্ত্রণালয় তিন মাস কী করেছে তা জনগণের জানার অধিকার রয়েছে। পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের কোনো হাসপাতালই এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগী রাখার জন্য প্রস্তুত নয়। চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার জিনিসপত্র নেই। গ্লাভসটি পর্যন্ত নেই।
অথচ স্বাস্থ্য খাতে শত শত কোটি টাকার কেনাকাটা লুটপাট হয় ফি বছর। এই স্বাস্থ্যমন্ত্রী গত বছর ডেঙ্গুর সময় দেশের মানুষকে ফেলে রেখে মালয়েশিয়া প্রমোদ ভ্রমণে চলে গিয়েছিলেন, আমরা ভুলিনি। এমন মন্ত্রীকে দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় চলে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এই স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে রেখেছেন কেন? দায়িত্বশীল কাউকে এ পদে দেন। আপনার দলেই অনেক দক্ষ লোক আছেন যারা পরিস্থিতি সামলাতে পারবেন। এখন যে অবস্থা দেখছি এক ঈশ্বর ছাড়া আমাদের কেউ রক্ষা করতে পারবে না। ঈশ্বর সহায়। ফেসবুক থেকে