শরীফ শাওন : [২] তিনি বলেন, সোমবার রাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উপকরণ কিনতে গেলে র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালতের বাধার মুখে পড়ি। তারা জানান সেগুলো মানসম্মত না হবার কারণে বিক্রি বন্ধ করা হয়েছে।
[৩] দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হলে, সে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো রাস্তায় নেমে জনসেবা করার সুযোগ হারাবে। তাই সরকাররে পক্ষ থেকে সে বিষয়ে দিক নির্দেশনা ও পাশ কার্ড প্রত্যাশা করছি।
[৪] আদনান বলেন, পরিস্থিতি ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে। সরকারের একার পক্ষে কাজ করা দুরহ হয়ে পড়বে। এসময় সামাজিক অংশগ্রহণ জরুরি।
[৫] সাধারণ সম্পাদক খান আসাদুজ্জামান মাসুম বলেন, সরকারের উচিৎ রেশনিং পদ্ধতিতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করা।
[৬] তিনি জানান, কর্মসূচির মধ্যে মাস্ক তৈরি, জনবহুল স্থান ও স্টেশনগুলোতে জীবানুনাশক স্প্রে ছিটানো ও নিম্ন আয়ের মানুষদের শুকনো খাবার বিতরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়াও একটি জীবানুনাশক স্প্রে রুম তৈরির পরিকল্পনা আছে। যেখানে একসাথে ৫ ব্যাক্তিকে অটোমেটিক স্প্রের মাধ্যমে জীবানুমুক্ত করা যাবে।
[৭] সংগঠন থেকে জানানো হয়, গত ২০ মার্চ থেকে ঢাকাসহ সারাদেশে এ কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে সরকারসহ সকলের আর্থিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
[৮] মঙ্গলবার আমাদের নতুন সময় পত্রিকা অফিসে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণকালে তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও