দেবদুলাল মুন্না:[২]করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর সারা বিশ্বের আলোচনায় এখন এ মুভিটি। আইটিউনসে শীর্ষে চলে এসেছে এ মুভি। আমাজন প্রাইম, নেটফ্লিক্সসহ অন্য স্ট্রিমিং সার্ভিসেও এক অবস্থা। টরেন্ট থেকে নামানো হচ্ছে প্রতিদিন ২০-৩০ হাজারবার।সূত্র স্টারডাস্ট।
[৩] এর কারণ ৯ বছর আগে এই ছবিটি বানানো হয়েছিল করোনার মতোই এক বৈশ্বিক মহামারি নিয়ে।
[৪]মুভির শুরুতে দেখা যায়, একজন নারী হংকং থেকে যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটায় ফিরে আসার চতুর্থ দিনে মারা যান। মারা যাওয়ার লক্ষণ দেখে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) সক্রিয় হয়। কোত্থেকে এই রোগের উৎপত্তি, খুঁজতে শুরু করে। যারা রোগীর সংস্পর্শে এসেছিল, তাদের কোয়ারেন্টিন করে ফেলে। কিন্তু এই রোগ ছড়িয়ে যায়, ঠেকানো যায় না। অন্য দিকে চলতে থাকে ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা।
[৫] স্কট বার্নস চিত্রনাট্যও লিখেছেন এ মুভির। হাফিংটন পোস্টকে বলেন, মহামারি নিয়ে গবেষণা করেন, এমন বিজ্ঞানীদের সঙ্গে লম্বা সময় কাটিয়েছেন; কীভাবে ভ্যাকসিন তৈরি হয়, বুঝতে চেয়েছেন। এভাবেই জন্ম এই গল্পের, তারপর ছবি বানানো।
[৫] মুভিতে সংক্রমণের শুরু চীনের হংকংয়ে, বাস্তবে চীনের উহানে। মুভিতে ভাইরাস ছড়ায় হাঁচি-কাশিতে ড্রপলেটের মাধ্যমে, করোনাভাইরাসও ছড়াচ্ছে একইভাবে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পর মৃতদেহের গণকবর দেওয়া হচ্ছে, ছবিতে দেখানো এমন দৃশ্যের সঙ্গে একদম মিলে যাচ্ছে করোনায় মারা যাওয়া মানুষকে ইরানে কবর দেওয়ার ভিডিওর সঙ্গে।