শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৫১ রাত
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০১:৫১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের ৮৪তম জন্মদিন আজ

ডেস্ক রিপোর্ট : নানাভাবেই তার পরিচয় দেওয়া যায়। জাতীয় অধ্যাপক, দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক, ভাষাসংগ্রামী, মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারী, সংবিধানের অনুবাদক, দেশের সব প্রগতিশীল আন্দোলনের অগ্রবর্তী মানুষ ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। জন্মের ৮৩ বছর পূর্ণ করলেন জাতির বিবেকসম মানুষটি। আজ তার ৮৪তম জন্মদিন। দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস

অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের পুরো নাম আবু তৈয়ব মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান। তার জন্ম ১৯৩৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি, অবিভক্ত ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটে। তার পিতা হোমিও চিকিৎসক আবু তাহের মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম ও মা গৃহিণী সৈয়দা খাতুন। লেখালেখির অভ্যাস ছিল তার মায়ের। পিতামহ শেখ আবদুর রহিম ছিলেন লেখক ও সাংবাদিক। আনিসুজ্জামানরা ছিলেন পাঁচ ভাই-বোন। তার বড় বোনও নিয়মিত কবিতা লিখতেন। শিক্ষাদীক্ষা ও শিল্প-সংস্কৃতি চর্চার ঐতিহ্য ছিল তাদের পরিবারের।

তিনি চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষক। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে গিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। ২০১৮ সালের জুনে দেশের তিনজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদকে পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেন সরকার। এর মধ্যে একজন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। বর্তমানে বাংলা একাডেমির সভাপতিরও দায়িত্ব পালন করছেন।

আনিসুজ্জামান অধ্যাপনাকে পেশা হিসেবে বেছে নিলেও লেখালেখি এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমে তার নিবিড় সক্রিয়তাও রয়েছে। তার রচিত ও সম্পাদিত বিভিন্ন গ্রন্থ এ দেশের শিল্প-সংস্কৃতি ও ইতিহাসের বিবেচনায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষা ক্ষেত্রে, শিল্প-সাহিত্য ক্ষেত্রে, সাংগঠনিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আনিসুজ্জামান একুশে পদক, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, অলক্ত পুরস্কার, আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, বেগম জেবুন্নেসা ও কাজী মাহবুবউল্লাহ ট্রাস্ট পুরস্কার (১৯৯০), দেওয়ান গোলাম মোর্তাজা স্মৃতিপদক (১৯৯৩), অশোককুমার স্মৃতি আনন্দ পুরস্কার (১৯৯৪) পেয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি পেয়েছেন ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘পদ্মভূষণ’ ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডি. লিট সম্মাননা পেয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়