আসিফুজ্জামান পৃথিল : এ ধরনের ফাঁদ কখনো কখনো কয়েক মাস ধরে তৈরি করা হয়। শুধু আর্থিক ভাবেই নন, এসবের কারণে মানসিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন ভুক্তভোগীরা।
২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে এ ধরনের প্রতারণা বেড়েছে ৪০ শতাংশ। এতে অনেকেই নিজের সম্পূর্ণ সঞ্চয় পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে।
প্রেম বিষয়ক প্রতারণা চক্র সাধারণত অন্যের নাম ব্যবহার করে প্রোফাইল পরিচালনা করে। এবং যাকে ফাঁদে ফেলা হয়, তার শহরের লোকেশন কখনই ব্যবহার করে না প্রতারকচক্র।
প্রতারকচক্র সাধারণত নিজেদের সেনাসদস্য, তেল কোম্পানির কর্মকর্তা, বিদেশে কাজ করা চিকিৎসক বলে দাবি করে বলে জানিয়েছে মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন।
সাধারণত দেখা যায়, ট্রাভেল ভিসা, প্লেন টিকেট, হাসপাতালের বিল মেটানো এসব প্রয়োজন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়া হয়।
যারা এভাবে অর্থ চায়, তারা সাধারণ অর্থ ট্রান্সফার পদ্ধতি ব্যবহার না করতে জোর করে। এমনকি তারা গিফট কার্ড নিতেও আগ্রহী থাকে না। প্রধান আগ্রহ থাকে, অ্যানোনিমাস পদ্ধতিতে অর্থ গ্রহণে।
ফেডারেল ট্রেড কমিশন বলছে, এ ধরনের সম্পর্কগুলো খুব অল্প সময়ে তৈরি হয়। তাই অচেনা কারও সঙ্গে তড়িৎ সম্পর্কে না জড়াতে অনুরোধ করেছে তারা।