শিরোনাম
◈ বিদেশে আশ্রয় আবেদনে শীর্ষে বাংলাদেশিরা: বাড়ছে আবেদন, কমছে স্বীকৃতি ◈ মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গুম অধ্যাদেশের গেজেট প্রকাশ ◈ মাঝরাতে কক্সবাজারে ৪.৯ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত ◈ যেসব সুবিধা পান রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা  ◈ আইআরআই জরিপ: ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা অটুট, ৮০% বাংলাদেশি অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচনে আশাবাদী ◈ খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় মোদির বার্তা: চিকিৎসায় সর্বাত্মক সহযোগিতায় প্রস্তুত ভারত ◈ খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছে সরকার ◈ ইন্টার মিলা‌নের জয়, জোড়া গোল করে ইতিহাস লাউতারোর ◈ প্রাথমিক শিক্ষকদের মঙ্গলবারও কর্মবিরতি, হবে না বার্ষিক পরীক্ষা ◈ ২০২৬ থেকে বাধ্যতামূলক সিবিএমএস: বন্ড ব্যবস্থাপনায় পূর্ণ ডিজিটাল যুগে এনবিআর

প্রকাশিত : ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৮:৫৮ সকাল
আপডেট : ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৮:৫৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দু’জন দু’জনার জন্য নিজেদের বদলে ফেলেছেন মুমিনুল-নাজিফা জুটি

আক্তারুজ্জামান : ব্যাট-বল আর হেলমেট-প্যাড নিয়ে যে ছেলে দিনের ১২ ঘণ্টা পার করে তাকে দিয়ে আর যাই হোক প্রেম হবে না! এমন ভাবনা আর সব সাধারণ মেয়ের মতো ভেবেছিলেন ফারিহা বশির নাজিফা। কিন্তু না, ক্রিকেটের প্রেমে পাগল মুুমিনুল হককে নিয়ে তিনি এখন একই ছাদের নিচে বসবাস করছেন। বিয়ের আগে দুজনে মিলে চুটিয়ে প্রেম করেছেন প্রায় তিন বছর। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুমিনুল-নাজিফা স্মরণ করলেন নিজেদের ফেলে আসা সেই দিনগুলোকে।

ইংরেজি মাধ্যমে পড়া ঢাকার আধুনিকতায় বড় হওয়া ফারিহা বশির নাজিফা। কিন্তু তার স্বামী বিকেএসপি’র চার-দেয়ালে বন্দি শুধুই ক্রিকেট ভালোবাসা মুমিনুল। দু’জনের এত অমিলের পরও কীভাবে এত মিল? ফারিহা বলেন, হ্যাঁ, এটি সত্যি যে, আমাদের দু’জনের অনেক অমিল। যেমন আমি বিশেষ দিনগুলোতে খুবই উচ্ছ্বসিত থাকি। যেমন জন্মদিনে। কিন্তু ও (মুমিনুল) এসবের ধারের কাছে নেই। এমনও হয়েছে আমার জন্মদিনে কোনো উপহার না নিয়েই হাজির। এবারতো আমার জন্মদিন একমাস পর পালন করেছে। তবে ওর এই বিষয়গুলো আমার ভালো লাগে। আরেকটা কথা, এখন আমি কিছুটা ওর জন্য আর ও কিছু আমার জন্য নিজেদের বদলে ফেলেছি। তবে ও নিজে যেমন উপহার দেয় না, নেয়ও না। তবে ওর এসএমএসগুলো আমার দারুণ লাগে। এক এসএমএস কতবার যে পড়ি তার হিসাব নেই। সূত্র : মানবজমিন।

ক্রিকেটারদের নারী ভক্তের অভাব নেই। অনেকেই ক্রিকেটার বিয়ে করতে পাগল। কিন্তু ফারিহার ক্ষেত্রে এইসব কাজ করেনি। মুমিনুলের শান্ত স্বভাবটাই যে তার বেশি আপন। তিনি বলেন, আমার গোটা পরিবারে কেউ না কেউ খেলার সঙ্গে ছিল, আছে। আমার বাবা হকি প্লেয়ার ছিলেন। আমার বড় দুলাভাই ক্রিকেটার। তাই আমার মধ্যে ওর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই সব কিছুই কাজ করেনি। যে বিষয়টা ভালো লেগেছে ও বাবা-মাকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। আমার কাছে মনে হয়েছে যে তার পরিবারকে এত ভালোবাসে সে আমাকেও ভালোবাসবে অনেক। আর পছন্দ, বড় বোনকে জানিয়েছি। সে-ই আব্বু আম্মুকে বলেছেন। এখন আমরা সুখে আছি। আর একটাই চাওয়া ও যেন এভাবেই আমাকে সারাজীবন ভালোবাসে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়