আব্দুম মুনিব : বুধবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ চত্বরে বৃক্ষরোপণ শেষে মাহবুব উল আলম হানিফ আরও বলেন, বিএনপি গত জাতীয় নির্বাচনের পর হরতাল ডেকেছিল। জনগণ ভোটের দিক থেকে যেমন বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে আন্দোলনের দিক থেকেও প্রত্যাখ্যান করেছে।
হানিফ বলেন, ইলেকশন কমিশন বা ইসি প্রসঙ্গে আগেও অনেকবার কথা বলেছি, ইলেকশন কমিশন একটি শয়িত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। এটি একটি কন্সটিটিউশন অর্গানাইজেশন। এখানে যারা কমিশনের দায়িত্বে আছেন, তারা প্রত্যেকেই সমাজের দায়িত্ববান ব্যক্তি। তাদের প্রতি জাতি আশা-ভরসা রাখেন। এদের অভ্যন্তরে কোনো সমস্যা যদি হয়, তারা নিজেরা বসে সমাধান করবে।
তিনি আরও বলেন, ইসির অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো প্রকাশ করাটা কোনোমতেই যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। যিনি বা যারা ইসির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মিডিয়ার সামনে কথা বলেন এটা তার অযোগ্যতা অদক্ষতাই প্রমাণ করে বলে মনে করেন দেশবাসী। সেক্ষেত্রে যদি কেউ মনে করেন তিনি কাজ করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন, তাহলে তার সেই যোগ্যতা নেই। সেই পথও তার জন্য খোলা আছে। ইচ্ছে করলে তিনি অবসরে যেতে পারেন।
এ সময় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. এস এম মুসতানজীদ, মেডিকেল কলেজের ডাক্তার, শিক্ষার্থী, জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দসহ সিভিল সার্জন অফিসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান