রাশিদ রিয়াজ : চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছেন মাস্ক পড়লেই আপনি করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাবেন এমন নিশ্চয়তা নেই। কারণ এ ভাইরাষটি এতই ছোট বা সুক্ষ্ণ যে মাস্ক ভেদ করে অনায়াসে তা আপনার ফুঁসফুঁসের মাধ্যমে আঘাত হানতে পারে। করোনা ভাইরাস আতঙ্কে কাঁপছে গোটা দুনিয়া ৷ স্তন্যপায়ী ও পাখিদের মধ্যে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে ৷ চীনের সীমা ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে চোখ রাঙাতে শুরু করেছে এই ভাইরাস ৷ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে জারি করা হয়েছে অ্যালার্ট ৷ করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন উপায় বেছেছেন ৷
করোনা ভাইরাস এশিয়ার বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়ার পর ভীষণভাবে বেড়েছে মাস্কের বিক্রি ৷ এই ভাইরাস হাওয়ার ধূলিকণা দিয়ে একস্থান থেকে অন্যস্থানে চলে যায় ৷ পাশাপাশি যে জায়গাগুলি একসঙ্গে বহুজনের সমাগম হয় মানে মল-মাল্টিপ্লেক্স জাতীয় জায়গায় ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা থাকে ৷ স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা বলছেন পারতপক্ষে জনাসমাগম, শপিং কমপ্লেক্স, মেলা, ভীড় এড়িয়ে চলুন। এই সময় প্রয়োজন ছাড়া ভিড়ে ভরা জায়গায় না যাওয়াই ভালো ৷ আর হাত স্যানেটাইজার দিয়ে পরিষ্কার করে তবেই খাওয়াদাওয়া করা উচিত ৷ কিন্তু ভীড় এড়িয়ে চলার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ব্যবসা-বাণিজ্যে
যেকোনও ধরণের মাস্ক মুখ ও নাক কভার করে বেঁধে নিলেই হবে না ৷ মাস্কের বিশেষ ডিজাইন হলেই তবেই মিলবে রোগ থেকে মুক্তি ৷ এন ৯৫ মাস্ক না পরলে কোনও লাভ নেই ৷ বিস্বস্বাস্থ্য সংস্থা হু -র যে কর্মীরা যে ধরণের মাস্ক পড়ে কাজ করছেন সেটাই একমাত্র প্রতিষেধক হতে পারে ৷ নিউজ ১৮