শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ১১:৫৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইভিএম মেশিনের আরও আধুনিকায়ন করা দরকার, আমাকে আইডেন্টিফাই করতে পারলো না, সাংবাদিকদের জাফরুল্লাহ

শিমুল মাহমুদ : শনিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডির কাকলি হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট দেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) আঙুলের ছাপ না মিললেও দায়িত্বরত নির্বাচনী কর্মকর্তার ক্ষমতাবলে ভোট দেওয়ার সুযোগ পান তিনি।

ভোটদান শেষে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমাকে ভোট দিতে কেউ বাধা দেয়নি। তবে ভোটকেন্দ্রে একটি নির্দিষ্ট দলের এজেন্ট ছাড়া আর কারো এজেন্ট নেই। আমি কেন্দ্রে দায়িত্বরতদের জিজ্ঞাসা করি, অন্যদের পোলিং এজেন্ট কই? তারা আমাকে বলে, একটু আগেই ছিল, হয়তো আশেপাশে আছে। এছাড়া কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতিও অনেক কম বলে জানান জাফরুল্লাহ।

ইভিএমে ভোটগ্রহণ প্রসঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের এ নেতা বলেন, ইভিএম আমাকে আইডেন্টিফাই (চিহ্নিত) করতে পারলো না। আমার যখন আঙুলের ছাপ মিললো না, তখন আমার ভোট আরেকজন দিয়ে দিতে পারে। আমার নাম যে শিটে ছিল, সেখানে আরও ২৮ জনের নাম ছিল। আমিসহ ওই শিটের ৪ জন ভোট দিয়েছে। আমার আঙুলের ছাপ না মেলায় নির্বাচনী কর্মকর্তারা আমাকে ভোট দেওয়ার জন্য ইভিএম অন করে দিল। সুতরাং যারা ভোট দিতে আসবে না তাদের ভোটতো অন্য কেউ দিয়ে দিতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়