শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড্রেস কোড কেন চাপিয়ে দেওয়া হয়?

কামরুল হাসান মামুন : ড্রেস কোড কেন চাপিয়ে দেওয়া হয়? এক কথায় সহমতি মানুষ তৈরী করতে সহজ হয়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একটি অলিখিত ড্রেস কোড আছে, বিএনপির এক প্রকার ড্রেস কোড (যেমন সাফারি), আছে, ভারতের বিজেপির একটি অলিখিত ড্রেস কোড আছে, ভারতের কংগ্রেস পার্টিরও এক প্রকার ড্রেস কোড আছে। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যেও কোন না কোন ড্রেস কোড আছে।

ড্রেস কোড থাকলে মানুষ তার চারপাশের একই ড্রেস পরা মাসনুষদের নিজের ভাবতে সুবিধা হয়। অন্যদের থেকে নিজেদের আলাদা করতে সহজ হয়। বন্য প্রাণীর মত মানুষেরও বেসিক ইনস্টিংক্ট হলো পাল বেঁধে চলা। এতে মানুষ মনে করে চ্যালেঞ্জ যেগুলো সামনে আসে সেগুলো আমার একার না তাই সবাই মিলে মোকাবেলা করার নিমিত্তে ব্রেইন রিলাক্স থাকতে পারে যা সৃষ্টিশীল মানুষ হওয়ার পথে বাধা। সৃষ্টিশীলতার পেছনে সবচেয়ে বড় নিয়ামক হলো বৈচিত্রতা। আরবরা সৃষ্টিশীল কম হয়। এর একটি কারণ হতে পারে তাদের ড্রেস কোড। সবাই মোটামোটি একই রঙের এবং একই রকমের ড্রেস পরে। যেইসব রাজনৈতিক দলের ড্রেস কোড আছে দেখবেন তাদের supporter-দের জ্ঞান বুদ্ধির লেভেল একটু প্রিমিটিভ টাইপের। এটাই আজকের সকালের হঠাৎ ভাবনা!

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়