শিরোনাম
◈ আরপিও ২০ ধারার সংশোধনী: রাজনৈতিক অধিকার বনাম আইনগত বাধ্যবাধকতা ◈ পাঁচ দুর্বল ইসলামী ব্যাংক একীভূত: নতুন ‘সম্মিলিত ব্যাংক’ গঠনের পথে সুযোগ ও ঝুঁকি ◈ নৌ, বস্ত্র ও পাট, পরিকল্পনা ও সমবায়ে নতুন সচিব ◈ যারা চাপে পড়বেন নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হলে ◈ প্রার্থীদের ঋণতথ্য যাচাইয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ জাকির নায়েকের বাংলাদেশে আসা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ সাংবাদিককে কনুই মারলেন বিএনপি নেতা সালাম, ভিডিও ভাইরাল ◈ বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যে পদক্ষেপ নিল ভারতীয় দূতাবাস ◈ গণভোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে সোমবার! ◈ দুর্দান্ত ব‌্যা‌টিং‌য়ে অঙ্কনের শতক, ঘুরে দাঁড়ালো ঢাকা বিভাগ 

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড্রেস কোড কেন চাপিয়ে দেওয়া হয়?

কামরুল হাসান মামুন : ড্রেস কোড কেন চাপিয়ে দেওয়া হয়? এক কথায় সহমতি মানুষ তৈরী করতে সহজ হয়। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একটি অলিখিত ড্রেস কোড আছে, বিএনপির এক প্রকার ড্রেস কোড (যেমন সাফারি), আছে, ভারতের বিজেপির একটি অলিখিত ড্রেস কোড আছে, ভারতের কংগ্রেস পার্টিরও এক প্রকার ড্রেস কোড আছে। বিভিন্ন ধর্মের মধ্যেও কোন না কোন ড্রেস কোড আছে।

ড্রেস কোড থাকলে মানুষ তার চারপাশের একই ড্রেস পরা মাসনুষদের নিজের ভাবতে সুবিধা হয়। অন্যদের থেকে নিজেদের আলাদা করতে সহজ হয়। বন্য প্রাণীর মত মানুষেরও বেসিক ইনস্টিংক্ট হলো পাল বেঁধে চলা। এতে মানুষ মনে করে চ্যালেঞ্জ যেগুলো সামনে আসে সেগুলো আমার একার না তাই সবাই মিলে মোকাবেলা করার নিমিত্তে ব্রেইন রিলাক্স থাকতে পারে যা সৃষ্টিশীল মানুষ হওয়ার পথে বাধা। সৃষ্টিশীলতার পেছনে সবচেয়ে বড় নিয়ামক হলো বৈচিত্রতা। আরবরা সৃষ্টিশীল কম হয়। এর একটি কারণ হতে পারে তাদের ড্রেস কোড। সবাই মোটামোটি একই রঙের এবং একই রকমের ড্রেস পরে। যেইসব রাজনৈতিক দলের ড্রেস কোড আছে দেখবেন তাদের supporter-দের জ্ঞান বুদ্ধির লেভেল একটু প্রিমিটিভ টাইপের। এটাই আজকের সকালের হঠাৎ ভাবনা!

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়