শিরোনাম
◈ পিআর বিতর্ক ও রাজনৈতিক জোট: নির্বাচনের রোডম্যাপ দৃঢ় ◈ জ্বর হলেই ডেঙ্গুর পরীক্ষা করানোর পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ◈ পে স্কেল কাঠামোর বাইরে রয়েছেন যারা ◈ শীঘ্রই ফিরবেন শেখ হাসিনা, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ফিরবেন তারেক রহমান, কে আগে ফিরবেন: গোলাম মাওলা রনি ◈ এবার বিদেশি ইউটিউবার মোহাম্মাদপুরের ভয়াবহতার চিত্র তুলে ধরলো (ভিডিও) ◈ আফগা‌নিস্তান‌কে হোয়াইটওয়াশ করে ছাড়‌লো বাংলা‌দেশ ◈ প্রস্তাবিত রোডম্যাপ: গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রকাশ ◈ জনপ্রশাসনে বড় পরিবর্তন: উপসচিব থেকে সচিব পর্যন্ত নতুন কাঠামো ◈ বিএনপির কাছে শতাধিক আসন চায় মিত্র দলগুলো, চলছে দর-কষাকষি ◈ বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৯ কর্মকর্তার তথ্য চেয়েছে দুদক

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৬:৫২ সকাল
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৬:৫২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রেশমের ঐতিহ্য ফেরাতে হাজার কোটির প্রকল্প

যায়যায়দিন : রেশম শিল্পের উন্নয়নে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বার্ষিক ১০০ মেট্রিক টন রেশম সুতা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রাজশাহী রেশম কারখানায় আরও ২৩টি লুম চালুর উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০০২ সালে বন্ধ হওয়ার ১৬ বছর পর ২০১৮ সালের ২৭ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে রাজশাহী রেশম কারখানায় প্রথমে ছয়টি, এরপর পাঁচটি, এভাবে এ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ১৯টি লুম চালু করা হয়েছে। আগামী জুলাই মাসে আরও ২৩টি লুম চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। এগুলো চালু হলে কারখানায় চালুকৃত লুমের সংখ্যা হবে ৪২টি।

সূত্র জানায়, নতুন করে চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কারখানায় ৭ হাজার ৮৯১ গজ কাপড় তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে কাপড় বিক্রি হয়েছে প্রায় ৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার। আর কাপড় স্টকে রয়েছে। বর্তমানে কারখানায় গরদ শাড়ি, প্রিন্টের শাড়ি, বিভিন্ন ধরনের থান কাপড়, টাই, টুপিস, ওড়না, হিজাব উৎপাদন হচ্ছে।

বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক আবদুল হাকিম বলেন, জুলাই মাসের দিকে সর্বমোট ৪২টি লুম চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে প্রায় ১৫ কোটি টাকা দরকার। ইতোমধ্যে এ টাকা চেয়ে প্রস্তাবনাও দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যেহেতু সরকারি টাকায় এতগুলো লুম চালানো সম্ভব না। মেইটেইন্স, লেবার বিলসহ বিভিন্ন খরচ আছে। তাই কারখানা প্রাইভেট পার্টনারশিপে দেওয়ারও পরিকল্পনা আছে। এতে তাদের মালিকানায় চুক্তির মাধ্যমে পাবলিকলি কারখানা চলবে। এতে বহুগুণে উৎপাদন বাড়বে।

মহাপরিচালক আরও বলেন, রেশম শিল্পের উন্নয়নে বোর্ড বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে বার্ষিক ১০০ মেট্রিক টন রেশম সুতা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয় সম্বলিত মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ১০ হাজার রেশম চাষিকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মাধ্যমে অর্থ সহায়তা প্রদানসহ চীন ও ভারত থেকে উন্নত রেশম কীট ও উন্নত তুঁত জাত আমদানির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়