দেবদুলাল মুন্না: এ তথ্য গত রোববার দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্টসের (আইসিআইজে) ফাঁস করা ৭ লাখ ১৫ হাজার নথি’র একটিতে। ইসাবেল দস সান্তোসের বাবা ছিলেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট এদুয়ার্দো দস সান্তোস। যদিও ২৪ জানুয়ারি টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে ইসাবেল নিজেকে ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার’ শিকার বলে দাবি করেছেন।
নিউইয়র্ক টাইমস জানায়, ইসাবেলকে দুর্নীতিতে সাহায্য করা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বোস্টন কনসালটিং গ্রæপ, ম্যাককিনসে অ্যান্ড কোম্পানি ও পিডবিøউসির মতো নামজাদা প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বের ৪১টি দেশে ছড়িয়ে থাকা ইসাবেল ও তাঁর স্বামীকে তাঁদের নিয়ন্ত্রিত চার শতাধিক প্রতিষ্ঠান চালাতে সহায়তা দিয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানগুলো এই দম্পতিকে বিপুল পরিমাণ অর্থ অ্যাঙ্গোলা থেকে পাচারে সাহায্য করে। এ সাহায্যের জন্যে তারাও টাকা নিয়েছে।
আইসিআইজে’র তথ্যে জানা যায়, ইসাবেল নিয়ন্ত্রিত একটি ব্যাংক থেকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে অ্যাঙ্গোলা সরকার একটি সুইস জুয়েলারি কেনে। এই কেনার কাজটিতে পূর্ণ সহায়তা দেয় বোস্টন কনসালটিং গ্রæপ। জুয়েলারি কোম্পানিটিকে আগেই দেউলিয়ার কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন এর তৎকালীন মালিক। আর সেই তৎকালীন মালিকও ছিলেন ইসাবেল ও তার স্বামী।
আপনার মতামত লিখুন :