শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০১:২৭ রাত
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২০, ০১:২৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউরোপের পক্ষ থেকে আমেরিকার একনিষ্ঠ আনুগত্য বিপর্যয়কর বললেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জারিফ

রাশিদ রিয়াজ : ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভেদ জারিফ বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনে শক্ত হয়ে দাঁড়ানোর শক্তি ইউরোপীয়দের নেই।

জার্মান দৈনিক স্পাইগেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা বলেন তিনি। তিনি জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্স ইরানের পরমাণু কর্মসূচির ব্যাপারে ‘মশে’ নামক ম্যাকানিজম চালু করার যে হুমকি দিয়েছে সে সম্পর্কে জারিফ বলেন, এই ম্যাকানিজম চালু করার মতো কোনো আইনি দলিল ইউরোপীয়দের হাতে নেই।

চীন ও রাশিয়া এ ব্যাপারে ইরানের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একমত পোষণ করে বলে জানান জারিফ। তিনি বলেন, ইউরোপীয়দেরকে এখন একটি বড় ধরনের সংঘাতের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

মশে ম্যাকানিজম চালু করলে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়টি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত হবে। আর সেক্ষেত্রে জাতিসংঘের মাধ্যমে ইরানের ওপর আবার নিষেধাজ্ঞা আরোপের আশঙ্কা তৈরি হবে।

সাক্ষাৎকারে ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি বা এনপিটি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সে সম্পর্কে জারিফ বলেন, এনপিটি থেকে ইরানের বেরিয়ে যাওয়ার অর্থ পরমাণু অস্ত্র তৈরি করা নয়; কারণ, ইরান ধর্মীয় ও নৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই অস্ত্র তৈরিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।

মার্কিন ড্রোন হামলায় ইরানের কুদস ফোর্সের সাবেক কমান্ডার লেঃ জেনারেল কাসেম সোলাইমানির শাহাদাতের কথা উল্লেখ করে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মধ্যপ্রাচ্য থেকে দায়েশ সন্ত্রাসীদের দমনে শহীদ সোলাইমানির অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে হত্যা করার পর এ অঞ্চলের জনগণের মনে আমেরিকার প্রতি ঘৃণা ও ক্ষোভ তীব্রতর হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়