শিরোনাম
◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল

প্রকাশিত : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:০৫ দুপুর
আপডেট : ২৪ জানুয়ারী, ২০২০, ১১:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আইসিজের রুলিং মানতে অস্বীকৃতি জানালো মিয়ানমার সরকার

আসিফুজ্জামান পৃথিল : এক বিবৃতিতে মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, অন্তবর্তী রায়ে প্রকৃত ঘটনার বিকৃত ছবি দেখানো হয়েছে। বিবিসি

আন্তর্জাতিক বিচার আদালত যে রুল দিয়েছে তা মানার বাধ্যবাধকতা রয়েছে এবং এ নিয়ে আপিলের কোনও সুযোগ নেই।

অবশ্য আইসিজের হাতে এমন কোনও উপায় নেই যেখানে বলপ্রয়োগ করে মিয়ানমারকে এ কাজে বাধ্য করা যেতে পারে।

রায় প্রকাশের পর মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের নিজস্ব কমিশনই অধিক বিশ^াসযোগ্য। এই কমিশন জানিয়েছে রোহিঙ্গারা যুদ্ধাপরাধের শিকার হলেও কোনও গণহত্যার ঘটনা ঘটেনি।

তাদের অভিযোগ মানবাধিকার রক্ষার নামে মিয়ানমারের সঙ্গে প্রতিবেশি কিছু দেশের গভীর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্থ করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

বিবৃতিটি বলছে, ‘এই রায়ে রাখাইন রাজ্যে টেকসই উন্নয়নে মিয়ানমারে কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।’

মিয়ানমার সবসময়ই বলে আছে রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনী যা করেছে, তার পুরোটাই করা হয়েছে ধর্মীয় উগ্রপন্থা ঠেকানোর জন্য।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের উপর সামরিক অযিান শুরু করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। জাতিসংঘ বলছে এ ঘটনায় গণহত্যার সকল আলামত পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবার গাম্বিয়ার করা মামলার অন্তবর্তী রায়ে আন্তর্জঅতিক বিচার আদালও জানায়, রোহিঙ্গারা গণহত্যার শিকার। মিয়ানমারকে রাখাইনে টিকে থাকা রোহিঙ্গাদের রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেন আদালত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়