শিরোনাম
◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের  ◈ হলমার্ক মামলায় তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন ◈ রাখাইনে আরো একটি শহর দখল করেছে আরাকান আর্মি ◈ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির অভিযোগ, দেশে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত রাজউক ◈ সিলেটে পিকআপ-লেগুনা সংঘর্ষে নিহত ৩ ◈ দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে গাজায় ফিলিস্তিনিরা: জাতিসংঘ

প্রকাশিত : ২২ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:০০ সকাল
আপডেট : ২২ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশে শুরু হলো ই পাসপোর্ট, তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি

লাইজুল ইসলাম : দেশে ই পাসপোর্ট চালু হয়েছে। জি টু জি প্রক্রিয়ায় জার্মান প্রতিষ্ঠান ভেরিডোজের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়িত হচ্ছে এ প্রকল্প। এখন পর্যন্ত বিশ্বের সর্বাধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহারে তৈরি হচ্ছে এই পাসপোর্ট।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই পাসপোর্ট জাল করার সুযোগ নেই। ঢাকার জার্মান রাষ্ট্রদূতের দাবি, এর মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে গেল আরও একধাপ। তবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমলে আরও আগ্রহী হবে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।

৪১টি নিরাপত্তা ফিচারের এই পাসপোর্টে রয়েছে, একটি মাইক্রোচিপ। আছে ১০ আঙ্গুলের ছাপ, চোখের আইরিশ, হলোগ্রামসহ ব্যবহারকারীর সব তথ্য। প্রকল্পটি খরচ ধরা হয়েছে আনুমানিক ৪শ মিলিয়ন ইউরো। পাসপোর্ট ও বহির্গমন অধিদপ্তরের এই প্রকল্পটির সার্বিক সহযোগিতায়, জার্মান প্রতিষ্ঠান ভেইনডোস।

পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বলেন, পাসপোর্টের জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে তা বিশ্বের উন্নতদেশগুলো ব্যবহার করে। যেসব তথ্য এই পাসপোর্টের জন্য দেয়া হবে তা পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও থাকবে। এতে করে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ই গেইট পেরুতে পারবে বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট ধারীরা। প্রথম পর্যায়ে ২০ লাখ পাসপোর্ট দেয়া হবে।

ঢাকার জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহোল্টজ বলছেন, এটা উন্নতির দিক থেকে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলস্টোন। এর মধ্যদিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের দিকে আরো একধাপ এগিয়ে গেলো। এই প্রজেক্টে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে ই পাসপোর্ট নির্মানে সহায়তাকারী জার্মান প্রতিষ্ঠান।

ই পাসপোর্টের ক্ষেত্রে আমরা একধাপ অবশ্যই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে এগিয়ে গেলাম বলে মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক তৌহিদুল হক। তবে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে রোহিঙ্গাদের হাতে যাতে কোনো ভাবেই এই পাসপোর্ট যেতে না পারে। যদি এমন কিছু ঘটে তবে এই কার্যক্রম প্রশ্নবৃদ্ধ হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়